ৰেদিকে স্বাচ্ছ সেদিকে সমুত্র। আমার সঙ্গে এস, আমি যাচ্ছি চক্রতীর্থে।” বুড়ির সঙ্গে চক্রতীর্ষে ফিরে ছাপ ছেড়ে বাচি। নয় তো সারারাত সেদিন । ঘুরে বেড়ালেও কিছু খুঁজে পেতুম না। ‘ভূতপত্রীতে আছে এই বর্ণনা । উমা দেবীর বাবার কথা’ থেকে নিম্নোদ্ধত অংশটুকুও এখানে প্রণিধানযোগ্য : জীর একবার বাবার সঙ্গে পুরী গেছি। সমূত্রের ধারে ‘পাখার পুরী’ বাড়িতে তখন ওঁরা গিয়ে থাকতেন। বাড়িটার নাম বাৰাই দিয়েছিলেন। সেবার বাবার সখ হল কোনারক দেখতে যাবার। ম{ জিজ্ঞেস করলেন বাবাকে যে, তিনি একলা যাবেন না কি ! বাবা বললেন যে, মা, আমার মেজো বোন করুণা আর আমিও যাব । ••••• এই কোনারক যাত্রার পর বাবার ‘ভূতপত্রীর দেশ’ বইখানি লেখা হয়। এই বইটির মধ্যে যে রোমাঞ্চকর পথের বর্ণনা আছে পান্ধী চড়ে যাবার, সেটার উৎস হল কোনারক যাবাব ভূতুড়ে পথ। যাবার সময় যেমন গা ছমছম করেছিল, পড়লেও তেমনি ভয়মেশানো বিস্ময় জাগে মনে । নালক ১৩২২ বঙ্গাবের বৈশাখ থেকে ভাদ্র মাস পর্যস্ত ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় "নালক" । ১৯১৬ খ্রীস্টান্ধে "নালক’ গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন ইণ্ডিয়ান পাব্লিশিং হাউস । এ-বইয়ের একটি ফরাসী অনুবাদ হয় ১৯৩৭ খ্রীস্টাব্দে । অম্বুবাদটির বিবরণ প্রসঙ্গে ‘শকুন্তলা’র গ্রন্থপরিচয় দ্রষ্টব্য। সংযোজন বিভিন্ন সাময়িক পত্র থেকে সংকলিত কয়েকটি রচনা এই অংশে বিন্যস্ত হল। রচনাগুলির উৎস এবং প্রকাশকাল এই রকম : আলেখ্য ভারতী ১৩১২ বৈশাখ জাইনে চীন-ই - ভারতী ১৩১৬ বৈশাখ छब्रवॆ কারতী ১৩১৯ কার্তিক g Awe
পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।