পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী প্রথম খণ্ড.djvu/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুটুম-কাটাম আর ছবির ফঁাকে ফঁাকে একটু একটু করে অবনীন্দ্রনাথের কছি হতে গল্প সংগ্রহ করছি। তবে এবারের গল্প আমাদের আগের মতো জমছে না মোটেই। কোথায় যেন স্বর কেটে গেছে। সেই শখ করে গল্প ঢেলে দেওয়া—সে আর হয় না। তাই তার অজাস্তে যেটুকু পেরেছি, গল্প ধরে রাখছি। একদিন ভয়ে ভয়ে এনে কিছুটা গল্প পড়ে শোনালাম তাকে । তিনি চুপ করে রইলেন। পরের দিন খুব জোরে নিজেই চলে এলেন কোণার্কে। র্তার চলায়-বসায় বিরক্তি-ভাব। বললেন, দেখো, যা লিখেছ ছিড়ে-কুটে ফেলো। এখন আমার গল্প পড়বে কে ? যিনি পড়ে খুশি হতেন তিনি চলে গেছেন। বলে উঠে চলে গেলেন । কিছুদিন পরে কী মনে হল, বোধ হয় আমার প্রতি অনুকম্প হল, বললেন একদিন, আচ্ছা থাকৃ ওগুলে। চলতে থাকুক। দেখি কতটা যায়, সেই বুঝে ব্যবস্থা করা যাবে পরে। এর পর হতে র্তার মনের গতি বুঝে তাকে গল্প পড়ে শোনাই। এইসব গল্পই পরে ‘জোড়ার্সাকোর ধারে’ নাম দিয়ে বই বের হয়। এই বইয়ে র্তার বলা গল্প দিয়েই তার জীবনে নানা ঘটনা, নানা দুঃখমুখ, অনেকটা ধরে দেওয়া হয়েছে। এ বই তারই জীবনকাহিনী বলতে পারা যায়। ংযোজন এন্থভুক্ত স্মৃতিকথা ছাড়াও অবনীন্দ্রনাথের আরো কিছু স্মৃতিভাবনা বিভিন্ন সাময়িক পত্রে ইতস্তত প্রকীর্ণ আছে। ‘সংষোজন’ অংশে সেই-সব লেখা থেকে অবনীন্দ্র-স্মৃতিকথা সংকলন করা হল। কখনো -মুদ্রিত হয় নি, এমন লেখাও গৃহীত হয়েছে। নীচে রচনাগুলি উৎস নির্দেশ করা হল : অবনীন্দ্রবাবুর পত্র st3 | r دهد পুরাতন লেখা স্বরূপ দেবী-রক্ষিত খাত থেকে 衍沪 বুধবার। ২৪ মাঘ ১৩২৯ হারানিধি অঞ্জলি ( দেবসাহিত্য কুটার বার্ষিকী)। Y969 gst