পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अडांगी so এই পত্র পাইয়া সতীশচন্দ্র বুঝতে পারিল যে, সে যাহা সন্দেহ করিয়াছিল, তাহাই ঘটিয়াছে বা ঘটিবার বিলম্বী নাই । সে সেইদিনই দীনেশের স্ত্রীকে এক পত্র লিখিল যে, তাহার। যদি এই পত্র পাঠমাত্র সাজাহানপুরে যাইবার সম্মতি জানাইয়া তাহাকে টেলিগ্রাম না করেন, তাহা হইলে সে শুধু যে তাহাদিগের খরচপত্র বন্ধ করিবে, তাহাঁই নহে ; সে এতদিন যত টাকা দিয়াছে, তাহার জন্য নালিশ করিয়া সমস্ত টাকা আদায় করিয়া লইবে । আর তঁাহারা যদি সাজহানপুরে যাইবার জন্য প্রস্তুত আছেন বলিয়া টেলিগ্রাম করেন, YD DDBDuBBD DB BBD DBDBBBDD BDBD DDDBBDBD DBD আসিবে । এই পত্র সুশীলার মায়ের হস্তে পৌছিলে, তিনি মহাচিন্তায় পড়িলেন। সতীশ যে কি কারণে এতদূর দৃঢ় সঙ্কল্প হইয়াছে, তাহা তিনি মোটেই বুঝিতে পারিলেন না। তিনি তখন পত্রখানি হাতে করিয়া তিনকড়ির বড়দিদির নিকট উপস্থিত হইলেন এবং পত্রখানির আদ্যন্ত পড়িয়া শুনাইলেন। 8१ ]