তৃতীয় পৱিচ্ছেদ । “তুষারলেখাকুলিতোৎপলাভে تقسیم কিরাতার্জনীয়ম। হিরন্ময় খাতা ফিরাইয়া দিতে গিয়া দেখিল, নীহার কার্পেটে ফুল বুনিতেছে। সে দূর হইতে খাতাখানা ছুড়িয়া ফেলিয়া দিয়া পলাইবার মতলব করিয়াছিল, কারণ ইহার আগে যেদিন সে আর একবার পাতাখানি চুরি করিয়া তাঙ্গার পিতাকে দেখাইয়াছিল, সেদিন নীতার ; তাহাকে প্রহার করিয়াছিল। আজ কিন্তু নীহারের মুখভাব সেরূপ ! দেখিল না। বরং নীহার নিজেই বলিল “খােতাখানা এনেছিস্ ? দে ।” { হিরন্ময় সাহস পাইয়া এইটু অগ্রসর হইয়া হাত বাড়াইয়া খাতাখানা দিল। এক একবার পিছন দিকের উন্মুক্ত দ্বারের প্রতিও দৃষ্ট করিতেছিল, বেগতিক দেখিলে পলাইবে । কিন্তু আজ তাহার ভাগ্য সুপ্রসন্ন। নীহার বলিল “বোস না । কেমন ফুল তুলছি দেখা।” হিরন্ময় তখন নির্ভয়ে নীহারের গা ঘোঁসিয়া বসিল । নীতার জিজ্ঞাসা করিল “খাতা কোথা নিয়ে গিয়েছিলি ?” ছি। সীতাপতি বাবুকে দেখাতে । তিনি সবটা পড়ে দেখেছেন । રન সুন্দর ক’রে পড়তে পারেন। যেমনি তিনি পড়তে লাগলেন, অমনি আমি তার খবরের কাগজ থেকে সব ছবিগুলি কেটে নিয়েছি। একটা চাতীয় যা ছবি পেয়েছি-দেখ- ।
পাতা:অভিমানিনী.djvu/১২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।