পাতা:অভিমানিনী.djvu/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ ১১৩ সীতাপতি দেখিল নীহারের মুখ স্নান হইয়া গেল। রুক্সিণীবাবু বলিলেন “আমাদের ভুলে যে ও না যেন। চিঠিপত্র লিখ ". সী। নিশ্চয়ই লিখব। নীহার মনে মনে বুঝিল তাহার দু’। একটা কথা এই সময় বলা উচিত, কিন্তু কি জানি কেন, তাহার মুখ দিয়া একটিও কথা বাহির BDD DS SDBY BD DBDS BDDDD DDD Du DDBD BD DDBBD চাহিতেছিল। রুক্মিণীবাবু জল চাহিতেই সে চলিয়া গেল। কিন্তু সে নিজে জল আনিল না। ঠাকুরকে দিয়া পাঠাইয়া দিল। সেইদিন অপরাহে সীতাপতি যখন বিদায় লইয়া চলিয়া গোল রুক্মিণীবাবু তখন গেটের নিকট হিরন্মায়ের হাত ধরিয়া দাড়াইয়াছিলেন । হিরন্ময়ের পকেট লজঞ্চুসে ভরা-একটা তাহার মুখে ছিল। সীতাপতি দেখিতে পাইল না জানালায় পর্দার পাশে দাড়াইয়া নীহার সাগ্রহट्राँटेड उाशद्र श्रांप्न फ्रांश्ब्रिांछिल । সেইদিন রাত্রিতে নীহার কবিতার খাতখিনি বাহির কািরয়া অনেকক্ষণ ধরিয়া কি লিখিল । যখন শুইতে গেল, তখন বৈঠকখানার ক্লক ঘড়িতে ‘ঠং” করিয়া একটা বাজিল ।