পাতা:অভিমানিনী.djvu/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পৱিছেদ৷ “আসীৎ স দোলা চলচিত্তবৃত্তিঃ ।” রঘুবংশম্। রুক্মিণীবাবু ও সীতাপতি বসিয়া কথোপকথন করিতেছিলেন। রুক্মিণীবাবুর অনুসন্ধান শেষ হইয়া গিয়াছে, যতদূর জানিতে পারিয়াছেন; তাহাতে যথার্থই লোকটি নীহারের স্বামী বলিয়া তাহার প্রত্যয় হইয়াছে। সীতাপতি ও অনুসন্ধান করিয়াছিল। সে ও বুঝিতে পারিয়াছে যে লোকটা জালিয়াৎ নয় । এখন ভাবনা-কর্ত্তব্য কি ? আজ নীহারিকে রুক্মিণীবাবু সকল কথা খুলিয়া বলিয়াছিলেন। শুনিয়া অবধি নীহার আড়ষ্টভাবে বসিয়াছিল । কোন কথা কয় নাই । তাহার পাণ্ডুবর্ণ মুখখানি দেখিয়া, রুক্মিণীবাবুর অস্তরে শেলবিদ্ধ হইতেছিল। সীতাপতির ও একেবারে বুক ভাঙ্গিয়া গিয়াছিল। যন্ত্রচালিতের মত সে চলাফেরা কথাবার্ত্ত কহিতেছিল । 线 এই সময় দ্বারবান আসিয়া তাহদের চিন্তার বিষয়ীভূত লোকটির আগমন সংবাদ জানাইল । লোকটি আসিয়া রুক্মিণীবাবুকে নমস্কার করিয়া বলিল “আপনি খোজ নিয়েছিলেন কি ?” রু । স্থা। যা খোজ পেলুম, তাতে তোমার কথা সত্য ব’লেই আমার বিশ্বাস হয়েছে। এখন তুমি কি করতে চাও ব’ল । লো । আমি আর কি করতে চাইব ? আমার স্ত্রীকে আমি নিয়ে যেতে চাই । • , রু । দেখ, আমার একটা কথা বলবার আছে। তোমার স্ত্রী এত