እ∂b” অভিমানিনা টাকাকড়ি নিয়ে আমি বড়মানুষি করতে চাই না। আর তা পারব ও না । চিরটাকাল এক ভাবে কেটে গেল, এখন আর বড় মানুষি আমার সইবে না।” ” রুক্মিণীবাবু এই কথাগুলি শুনিয়া লোকটিকে শ্রদ্ধা না করিয়া থাকিতে পারিলেন না। সীতাপতিও বিস্ময়বিস্ফারিত নয়নে তাহার দিকে চাহিয়া রহিল । এমন কথা এই দরিদ্র কদাকার মিস্ত্রীটার মুখ দিয়া বাহির হইতে পারে, এ কথা সে স্বপ্নেও ভাবে নাই । রুক্মিণীবাবু বলিলেন “দেখ, তোমার স্ত্রী তোমার সঙ্গে যেতে চাইবেন। কি না সেটা একবার তাকে জিজ্ঞাসা করতে হয় ?” লো । স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে যেতে চাইবে না কেন ? রু। তুমি কি তার সঙ্গে দেখা কবৃতে চাও ? লোকটি একটু সন্ধুচিত ভাবে বলিল “তা যদি দরকার মনে করেন丐”变”〔司一可1枣邪一” রু। দরকার বই কি ? সে-ও তোমায় দেখে নি। একবার দেখা अत्रिका९ झ९३झाझे छाब्न । লোকটি আবার সঙ্কুচিত ভাবেই বলিল “আচ্ছ তা হ’লে-” রুক্মিণীবাবু বলিলেন “তুমি বোস। আমি আসছি।” নীহার পাশের ঘরেই দাড়াইয়াছিল। একখানা চেয়ারের হাতল দুই হাতে শক্ত করিয়া ধরিয়া তাহার উপর নিজের শরীরের সমস্ত, ভর S EDBDBBBDBSS BBtDD DBYDD DDBD BDD DDBDBB তাহাকে দেখিতে পাইলেন। দেখিয়া বুঝিলেন যে, সে তঁহাদের কথোপকথন সমস্তই শুনিয়াঁছে। বলিলেন “মা! একবার দেখা করবে কি ?” নীহার ঘাড় নাড়িয়া জানাইল “হ্যা।” রুক্মিণীবাবু ৰাফিরে গিয়া লোকটিকে ডাকিয়া আনিলেন। নীহারের
পাতা:অভিমানিনী.djvu/১৬৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।