ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ YA ) তাহার শিশুমণ্ডলী পরিব্যাপ্ত। এই মহা-প্রচারের अभि ८*क দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরসংলগ্ন নিভৃত কুঞ্জ পঞ্চবটী ও সাধনার ক্ষেত্র বটমূল । এখনও সেই পশ্চিম দুয়ারী ক্ষুদ্র কক্ষখানি বিদ্যমান। এখনও তাঙ্গাতে সেই ক্ষুদ্র, সামান্য শয্যা তেমনি বিস্তৃত। সাধারণ মানুষ যেমন বাস করে, এই কক্ষটি দেখিয়া তাহার অতিরিক্ত কিছু মনে হয় না। কিন্তু এই সাধারণভাবে জীবনযাপনের মধ্যেই রামকৃষ্ণ পরমহংস যে "অসাধারণ সাধন করিয়াছিলেন তাহার ফল আজ সমগ্র জগতে ধীরে ধীরে পরিব্যাপ্ত হইতেছে। নীহার যেদিন তাহার স্বামীর সহিত দক্ষিণেশ্বরে চলিয়া গেল, সীতাপতি সেদিন একবার তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে চাহিয়াছিল, কিন্তু নীহার তাহাতে সম্মত হয় নাই। ক্ষুব্ধ হৃদয়ে সীতাপতি ফিরিয়া গিয়াছিল । তাহার আর কোন কাজ-কোন কর্ত্তব্য আছে বলিয়া মনে BDBDuB D SS DDBtBBD BDD D SDBDDS DBDDDBS ELED BKLEK করিয়াছিল। আজ সে চৰ্লিয়া গিয়াছে। পিতামাতার সহিত বিবাদ, অতুল ঐশ্বর্য্য পরিত্যাগ, সমাজত্যাগে প্রতিজ্ঞা সব আজ ব্যর্থ ও নিস্ফল হইয়া গিয়াছে। উদভ্রান্ত-হৃদয়ে সে কয়েকদিন ঘূরিয়া বেড়াইতেছিল। আজ কিসের আকর্ষণে ষ্টীমারে চড়িয়া সে দক্ষিণেশ্বরে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছিল । ষ্টীমারঘাট হইতে নামিয়া জেটি পার হইয়া পথে উঠতেই একথান। দোকানের পাশ্বে সীতাপতি লোকের জনতা দেখিতে পাইল। সীতাপতি সকৌতুহলে অগ্রসর হইয়া দেখিল, নিদারুণ বসন্তরোগে জর্জরিত দেহ এক রোগী ভূতলে পড়িয়া আছে। দর্শকেরা কেঁচা তাহার নিকটে ঘোঁসিতে সাহস করিতেছে না। দূর হইতে তাহার অবস্থা দেখিয়াই Şजिम्ना याझेहउtछ ।
পাতা:অভিমানিনী.djvu/১৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।