ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ 娥 8న ইহাতে যোগ দিয়াছিল । অবশ্য ইহাদের মধ্যে অধিকাংশই চলিতSDD DDBBkS BBD DBBBD BBDSS DBB D DBDDBD DDS নাথ ক্ষুধার্ত্ত হইয়া আসিয়া সংসারের দুঃখ কষ্টের বিষয় ভাবিতে পারিত না । “আরও দাও” “আরও দাও” বলিতে থাকিত । এক একদিন তাহার জননী নিজের সমস্ত অন্ন তাহাকো দিয়া যে অনাত! :র থাকতেন, তাহাও সে জানিতে পারিত না । এইরূপে রঘুনাথদের সংসার চলিতেছিল। দুর্গাপূজার সময় রঘু নাথের পিতা মোদককে ফরমাস দিয়া বৃহদাকারের মিষ্টান্ন প্রস্তুত করাইতেন। গ্রামস্থ বালক, যুৱক সকলেই ৩াহা লইতে রঘুনাথদের বাড়ী সমবেত হইত। সে কি বিপুল আনন্দ ! নিয়ম আিছল, একটা গোটা বৃহদাকারের মিষ্টান্ন শেষ করিয়া যে দ্বিতীয় একটা ধাইতে আরম্ভ করিতে পরিবে সে চারিটা সন্দেশ বকৃশিশ পাইবে । ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা অধিক সন্দেশ পাইবার লোভে প্রাণপণে খাইতে পাকিত । যাহারা দাড়াইয়া দেখিত তাহার হাসিতে হাসিতে মাটিতে লুটাইয়া পড়িত । আর এখন মিষ্টান্ন কাহাকে বলে তাহা, রঘুনাথ উমানাথ এক প্রকার ভুলিয়া গিয়াছে। রঘুনাথ কলিকাতার মেসেই দিন কাটাইত। অতি কষ্টে একটা প্রাইভেট টিউসনি করিয়া মেসের মাসিক খরচ দিত। দিনের মধ্যে মেসের দুবেলা বরাদ্দ আহার ব্যতীত তাকার আর জলখাবার পয়সা জুটিত না । যে দিন অতিশয় ক্ষুধা পাহঁত, এক পয়সার শুকনা চিড় খাইয়া এক গ্লাস জল খাইত । তাহাতে অনেকক্ষণ পেটটা ভার হইয়া থাকিত । উৎকণ্ঠায়, দুঃখে কষ্টে, ভাবনায় রঘুনাথের লাবণ্য শুদ্ধ হইয়া গিয়াছিল। একটা অবসাদ ও ক্লাস্তির ভাব তাহার মূপে অঙ্কিত
পাতা:অভিমানিনী.djvu/৫৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।