পাতা:অভিমানিনী.djvu/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ ছেলেধরা।” শত শত লোক জমা হইয়া গেল। দােকানদার, মুটে, মজুর, পথিক যে যেখানে ছিল দৌড়িয়া আসিল । ছাতৃ, “ঠি, কাষ্ঠখণ্ড যে যাহা দিয়া পারিল রঘুনাথকে প্রহার করিতে লাগিল । নিকটে গ্নেক জন মুসলমান দপ্তরীর দোকান ছিল। তাহারা ও লাঠি লইয়া ছুটিয়া আসিয়াছিল। শেষে রাগটা গাড়ীর সহিস কোচমা”নর উপরও গিয়া পড়িল। তাহারা বেগতিক বুঝিয়া লাফাইয়া পলাইবার চেষ্টা করিল। সহিস পলাইল বটে, কিন্তু কোচম্যান দ পুরীদের লাঠির BBLSJ SBBBB JDDSS DBDBBB SGD BDBDS SDBDDS S SDDSDB BDuDD0 বুঝিবার ধৈর্য্য ছিল না । গাড়ীখানা হইতে ঘোড় গুলিয়া দিল । ঘোড়া ছুটয়া কোথায় চলিয়া গেল। গাড়ীখানাকে পর্যাপ্ত ভাঙ্গিয়া কেরোসিন ৩ৈল দিয়া দিনের বেলায় কলিকা তার প্রক দৃশ্য রাস্তায় সমবেত জনতা ভস্মীভূত করিয়া দিল । জনতার ক্রোধ যখন প্রকাশের উপপৃক্ত পাত্র না পাইয়া ইন্ধনচীন অগ্নির ন্যায় নির্বাপিত হইয়া গেল, তখন চিরন্তন প্রথামত ষষ্টি, রুলধারী পাতারাওয়ালাগণ মৃত্যুমন্দ গতিতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হইল - সুইজন সাহেব ইনস্পেক্টর ও আসিলেন । দুর্ব্ব্যুদ্ধের তখন সকলেই সরিয়া পড়িয়াছে। নিরীহ পথচারী দুই চার জন্য ধুত হইয়' থানায় নীত হইল । তবে পুলিশ আসাতে রঘুনাথের একটা উপায় হইল । ফুটপাথের উপর তাঙ্গার সংজ্ঞা-চীন দেই পতিত ছিল। সর্ব্বাগ্রে ইনস্পক্টর সাহেব তাহাকে ও কোচমানকে মেডিকেল কলেজের হাসপাও?’লে প্রেরণ করিলেন । রঘুনাথের সেদিন আর জ্ঞান হইল না। পরদিন প্রায় দ্বিপ্রহরে সে চোখ মেলিল। মাথায় দারুণ যন্ত্রণ । অতি কষ্টে হাসপাতালের