পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযাত্রিক মাঠ-বাটি আলো করেচে, নিকটে আর কোনো বস্তিও দেখা যায় না-এখন কি করি ? একজন আমাদের অবস্থা দেখে বললে-বাবু, আপনারা থানায় যান। বস্তির পশ্চিম দিকে আধ মাইলের মধ্যে একটা বাগান দেখবেন, তার qLqEEYD DDD S SDBKL K BDBB BDB DLDY BDBJB KLDS থানা খুজে বার করলুম। । থানার দারোগা আব্বা জেলার লোক, মুসলমান । তার আতিথ্য আমরা কখনো ভুলবো না । আমবা তাকে বললাম, আমরা কিছু খাবো না, শুধু একটু আশ্রয় চাই । তিনি বললেন, তা কখনো হয় না ! আমার হেড-কনস্টেবল ব্রাহ্মণ, তাকে দিয়ে রান্না করাবো, আপনাদের কোনো আপত্তির কারণ নেই। আমরা বললাম-সেজন্যে নয়, আপনাব বাসা থেকে রোধে পাঠালেও আমাদের কোনো আপত্তি হবে না জানবেন । ভদ্রলোক শুনলেন না । হেড কনস্টেবলকে দিয়ে পুরী-তরকারি। আর হালুয়া তৈরি করিয়ে দিলেননিজের বাসা থেকে সেবা-খানেক জ্বাল দেওয়া দুধ পাঠিয়ে দিলেন । আহারাদির পরে আমাদের জন্যে বিছানা আনিয়ে দিলেন বাস থেকে । আমাদের সঙ্গে খানিকক্ষণ বসে গল্প করলেন-তাব পর আমাদের বিশ্রাম করতে বলে বাসাব্য গেলেন । আমরা খুব ভোরে উঠে রওনা হবে বলে রাত্রেই তঁ”ব নিকটে বিদায় নিয়ে রেখেছিলাম। সুর্য ওঠবার আগেই পথে বেরিয়ে পড়লুম। মাইল আট নয় দূরে বঁাকা-ভাগলপুরেব একটা মহকুমা । এক জায়গায় দুটো রাস্তার মোড, কেউ বলে দেওয়ার লোক নেই কোন রাস্ত! বাকায় গিয়েচে । আমরা আন্দাজ করে নিয়ে অনেকখানি পথ চলে এসেচি, তখন একজন পথিকের সঙ্গে দেখা হওয়ায় জিগ্যেস করলুম। ঠিক