পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৯

অভিযাত্রিক R\ বললুম-আচ্ছা মাধোলালজি, অনেক বনে তো বেড়িয়েচ, কখনো কোনও অদ্ভুত ধরনের জানোয়ার, যার কথা কেউ জানে নী-এমন কিছু দোপেচ ? আমার এ প্রশ্নের উদ্দেশ্য এমন সুন্দর জ্যোৎস্না-রাত্রিতে এই বৃহৎ অরণ্যের প্রাস্তে বসে মনে একটু রহস্য ও ভয়ের ভাব নিয়ে আসা । জীবনকে উপভোগ করবার একটা দিক হচ্চে, যে-সময়ে যে-রাসের বা অনুভূতির আবির্ভাব প্রতিকার- সে সময়ে সেটি মনে আনবার চেষ্টা করতে হবে । দূরে বনরেখা জ্যোৎস্নার আলোয় অস্পষ্ট দেখালেও টানা, সোজা, কোনাকুনি রেখাটি টেৰ্চী ভাবে দুরদিগন্তে যে কোন মায়ালোকের সীমা নির্দেশ, করচে, আকাশচু্যত জ্যোৎস্নারাত্রির দল ধেন ওই বনের অন্তরালে দল, পাকিয়ে থাকে-আরও কত অজানা সৌন্দয, অজানা ভয়, অজানা বিপদের, cन* \ep। । আমার সামনে বড় একটা শিলাখণ্ড, তার গা ঘেসে একটা বঁকা। গাছ । গাছটার বড় বড় পাতা, অনেকটা পোপে পাতার মত, পাথরপানার, LKD BDLDBDBD BBDS s DBDSLD S DJS DSDBL EBLDuuJJSiYDS BDEEES DDD BBDBD KYS করে এদেশী বড় বহুৰূপী যাতায়াত কারচে } মাধোলাল আমার কথার উত্তরে বললে-না। বাবুজি, তা কখনো দেখিনি । -দেখা ভেবে । তোমার দেখে আশ্চর্য মনে হয়েছিল, এমন কিছু ? BDt L0SB TuuOLDBLSSL D BBB tBDD BBBS S LLDD BDBDY DDYDLDDSS রাত্রে ওর মুখে একটা অদ্ভুত ধরনের গল্প না শুনলেই চলবে না। আমার । কিন্তু মাধোলাল অনেক আকাশ পাতাল ভেবেও কিছু বার করতে পারলে না। অদ্ভুত জানোয়ার কিছু দেখেনি, তবে বাঘ তারপর দু-চারটে, মেরোচে, ভালুক, শুয়োরিও-আর হরিণের তো কথাই নেই।