With notes and translation. Bombay, 1912.
With notes and translation. Belgaum, 1912.
Bankipur, 1920.
বোম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক বুদ্ধচরিত ১-৫ পাঠ্য নির্দিষ্ট হওয়ায়, ঐ সংস্করণগুলি প্রকাশিত হয়।
১৯৩৬ খ্রীস্টাব্দে, ডক্টর ই.এইচ. জনস্টন, বুদ্ধচরিতের একখানি উৎকৃষ্ট সংস্করণ সম্পাদন করিয়াছেন। তিব্বতী অনুবাদের সহিত মিলাইয়া বহু দুর্বোধ্য স্থানের অর্থ নির্ণয় করিয়া, তিনি ইহার একটি ইংরেজী অনুবাদও ঐ সঙ্গে দিয়াছেন। পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক, ইহা দুই খণ্ডে প্রকাশিত হইয়াছে।
মূল বুদ্ধচরিত ২৮ সর্গে রচিত হইয়াছিল। তিব্বতী ও চীন ভাষায় ঐ ২৮ সর্গের অনুবাদ পাওয়া যায়। কিন্তু সংস্কৃতে অর্ধেকের উপর পাওয়া যায় না। দ্বিতীয় হইতে ত্রয়োদশ সর্গ সম্পূর্ণ পাওয়া যায়। প্রথম সর্গের কতক অংশ, ও চতুর্দশ সর্গের শেষ অংশ হইতে বাকি কয়েক সর্গ পাওয়া যায় না।
১৮৩০ খ্রীস্টাব্দে নেপালের অমৃতানন্দ নামক এক পণ্ডিত চতুর্দশ সর্গের লুপ্তাংশ হইতে সপ্তদশ সর্গ পর্যন্ত পূরণ করেন।
কাওয়েল সাহেব এই সপ্তদশ সর্গ পর্যন্ত প্রকাশ করিয়াছেন। কিন্তু জনস্টন সাহেব, কেবলমাত্র অশ্বঘোষ রচিত অংশ, অর্থাৎ অসম্পূর্ণ চতুর্দশ সর্গ পর্যন্ত, প্রকাশ করিয়াছেন।