পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$$ ধৈর্য্যশক্তি নাই, ক্রমে ক্রমে তাহা স্থান. হইতেছে, অতএবগম্ভীর রূপে,শপথ করিয়া তাহাকে সরল ভাবে কহিল, “কলা আমি তোমার অদৃষ্টের কথা অবশ্যই বলিয়া । দিব, কিন্তু যে দক্ষিণ তুমি আমাকে নিত্য নিত্য প্রদান করিতেছ, কল; তাহার দ্বিগুণ দিতে হইবে, দেখিও, ' ইহাতে যেন অন্যমত না হয় ’ । - • অহল্য এই সরল বচনে আশ্বাসিত হইয় পরদিন । দিবাবসান-সময়ে ডাকিনীর জঘন্য আলয়ে পুনর্ব্বার গমন করিল । ভবিষ্যদ্বাদিনী জিগরখার সচরাচর ষেরূপ স্বারে উপবেশন করিয়া থাকিত, সে দিনও সেই রূপ - ভাবে ছিল ; সে দূরহইতে হড়িকদ্বছিভাকে দর্শন করিয়া সহাস্য বদনে ভ হাকে কতই অভ্যর্থনা করিল । নিক টে যাইয়া যুবতী অহল্য সুদরী দর্শনী স্বরূপ একেবাবে দশটি স্বর্ণমুদ্র তাহার মলিন হস্তে সমাপণ করিল । অনায়াসে বহুধন পাইয়া দুষ্টা কুহকিনীর আহ্বাদের অক্ষর সীমা পরিশেষ রহিল না । অঞ্চলের মধ্য হইতে একটা ব্রহদাকার স্প বহির্গত করিয়৷ ৰুদ্ধাঙ্গলী দ্বারা তাহার গল দেশ মুটিয়া ধরিল । প্রাণ ভয়ে সপ্লট। তখন ভয়ঙ্কর মূর্ত্তি প্রকাশ করিয়া গুরুতর রূপে গৰ্জ্জন করিতে লাগিল । বুড়ী অপ্রাক্কত ভাষায় বিজির হ করিয়া মন্ত্র পাঠ পুর্ব্বক গহ্বরের ভিতরে প্রবেশ করিল। পরে তথা হইতে অহল্যাকে আহ্বান করিয়া কহিল, ওগো বাছা হড়িকে ! ভূমি আমার পশ্চাতে আগমন কর । ● - বরাঙ্গন কামিনী পুর্ব্বে যতবার জিগরখ রের নিকট আসিয়াছিল, ঈদৃশ ভয়ানক ব্যাপার কখনই তাহার নেত্রগোচর হয় নাই । তথাপি আজ্ঞা লঙ্ঘন বা কোন 岂