পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

苏事 যেখানে বাধা সেইখানেই গ্রেমের অধিক হয়। প্রণয়িনীকে না দেখিতে পাইয়া সচিবপুত্র দিন দিন হতবুদ্ধি হইতে লাগিলেন, এবং মনে করিলেন যাহা । ইতে আমার অন্তঃকরণ এত বিচলিত হইয়াছে, যেকোন প্রকারে হউক আমি অবশ্যই তাহীকে দেখিয় আপন তাপিত প্রাণকে শীতল করিব । অনস্তুর অত্যন্ত অনুময় বিনয় প্রকাশ পুর্ব্বক একখানি পত্র লিখি তিনি অহল্যায়, পিতাকে অপেন মনোদুঃখ সকল জানাইলেন । কিন্তু সে ব্যক্তিও তাহার দুঃখস্থচক কোন কথাতেই মনোযোগ করিল না । পরে তাহার মাতার কাছে লোক পঠাইয়। তিনি আন্তরিক বেদন জান; ইলেন, তাহাতেও কোন ফল দর্শিল না, হড়িকপত্নী তাহার উপরে কিছুমাত্র করুণা প্রকাশ করিল না । সে সকল বিষয়েই স্বামীর বশীভূত ছিল, এজন্য পতি যাহা করিত তদুপরি কোম কথাই লিতে পারিত না। - * গ্রুমে ক্রমে উজীরনন্দন প্রেমানুরাগে অধৈর্য্য হইয়া হিড়িকদিগকে যত রিমতি, করি ও লাথি লেন, ততই তাহারা নিবারণবিষয় স্থির প্রতিজ্ঞ হইয়। ভঁাহার কোন কথারই প্রত্যুত্ত্বর দিল না। দেবারককে অহল্যা একেধারে রলিয়া দিছিল, মুসলমান আমীরের সহিত সাক্ষাৎ, করণে তামার কিছুমাত্র বাস না নাই, যদি তাহার কোন দূত তোমাদিগের নিকটে কোন পত্র দি লইয়া আইসে, তবে, তাহকে আমার সম্মুখে আনিবার কোন প্রয়োজন করে না, বাটীর নিকটে না স্লাসিতে আসিতেই তাহাৰে । দূরীভূত করিও । । , - * এইরূপে ঐ হতভাগ্য নায়ক প্রণয়িনী অহল্যাকে প্রাপ্ত