কলিকাতার সন্নিকটে দেওয়ানী আদালত পুনঃস্থাপন। ২ আইন। বস্তুসঙ্গত্তি উপাৰ্জন করে তাহা মহাজন আদালতের সাহেবের আজ্ঞা লইয়া আপ নার ডিক্রীর পাওন টাকা নীলাম করিয়া লইতে পারে এষণ ঐ কয়েদী ব্যক্তিয় থা লাগ নীলামের প্রতিবন্ধক হইতে পারিকে না আখৰা পুনর্ধার তাহাকে কয়েদের থিতে পারে । এই ধারানুসারে আদালতের সাহেৰেরদের তাবৎ রোয়দাদ ওহকুমে _ফরিয়াদী কিম্ব আসামী অসম্মত হইলে কোর্ট আপীল এৰণ সদর দেওয়ানী আদা লতে তাহার আপীল হইতে পারে। ১২ ধণ ॥ দেওয়ানী আদালতের ডিগ্রীক্রমে যে কোন ব্যক্তি কয়েদ হয় তাহার যদি কিছুসমন্তি থাকে তবে সে সমৃত্তিহইতে কয়েদকালে তাহার খোরাকীও আ দালতের সকল খরচ উসুল হইবেক কিন্তু যদি তাহার স^স্থান কিছুনা থাকে তৰে কেবল ঐ টাকার নিমিত্তে সে ব্যক্তি কয়েদ থাকিবেক না । ৭।আইন । ং ধা ! কলিকাতার সন্নিকটে এক দেওয়ানী আদালতের স্থাপন হইল । ৩ ধ৷ চব্বিশ পরগনার মাজিব্রিটের পরাক্রমের সীমানুসারে এই আদালতের সীমা হইৰেক । ৪ ধা। যে কালাবধি ও ধারায় নিৰ্দ্ধারিত মহলে জিলা হুগলি ও অন্য জিলা আদালতের ক্ষমতার শেষ হইবে সে কাল এব^ সেং আদালতে বর্ত্তমান অথবা নি স্থপত্তিহওয়া মোকদ্দমার রোয়াদাদের প্রেরণের নানা বিধি । ৫ ধ। সামানত আইনে যেরূপে নিৰ্দ্ধারিত আছে সেইরূপে এই নুতন দেও মুনিী আদালতের জজসাহেবের সাধ্য ও পরাক্রমও থাকিবেক । ৬ ধা। মাজিঞ্জিটের" পদের কর্ম্মে চব্বিশ পরগনার জজসাহেব ছাত দিবেন না। ৭ ধ1॥ চব্বিশ পরগনার জাজিস্ত্রটসাহেবের কর্ম ও ক্ষমতা যেং সাহেবের দ্বারা নিম্পন্ন হইবেক তাহা । ৮ থা। ১৮০০ সালের ১১ আইনের ২৬ ধারা হাসিলবিষয়ে বাতিল । o কলিকাতা সরকারী কোন আমলায় পুতি যে নালিশ কোন দেও আসামীর খোরাক । [*४२8 ॥ $६ चरतः। ইন দেখ ] রিদ । ১৮১১ ॥ ১s. আ1॥৩ ধ7 ॥ ১ ও ২ প্রকরণ। ] [cयोजमार्द्धीष्ट्र ] કેિ છે]
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/১০২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।