জিলা ও শহরের দেওয়ানী আদালতের এলাক্যওফার্যের রীতি। ২৪ আইন। ং প্র। কিন্তুদেড় শত টাকার" মধ্যে অন্য সকল প্রথমত উপস্থিত মোকদমা জজ সাহেবের সদর আমীনের হাতে সোপদ করিতে পারেন। ৩ প্র ॥ সদর আমীনের ডিক্রী জজসাহেবের নিকট আপীল হইতে পারে যদি মফঃসল আপীল আদালতের সাহেবের ১৮১৪ সালের ২৬ আইনের ২ ধারার বিধি ক্রমে তদ্বিষয়ে থাস আপীল মঞ্জুর করিবার কোন হেতু না দেখেন তবে তদ্বিষয়ে জজসাহেবের ডিজী চূড়ান্ত । ৪ প্র । মুনসিফেরদের ডিজী সদর আমীনেরদের নিকট আপীল হইতে পারে এব০২ যদি জজসাহেব ১৮১৪ সালের ২৬ আইনের ২ ধারার বিধিক্রমে তদ্বিষয়ে থাস আপীল করিতে উপযুক্ত কারণ না দেখেন তবে তদ্বিষয়ে সদর আমীনের ডিগ্রী চূড়ান্ত । ৮ ধ। ১ প্র॥ নগদ টাকার বা মূল্যের পাচশত টাকার মধ্যে মোকদ্দমা জজসাহে বের আপনারদের রেজিষ্টরসাহেবেরদের* নিকট বিচার ও নিম্পত্তি করিবার কা রণ সোপদ করিতে পারেন। সে মূল্য ১৮১৪ সালের ১ আইনের ১৪ ধারানুসারে হিসাব করা যাইবে । ং পু ॥ এলণ২ ৩ প্র ॥ ১৮২১ সালের ২ আইনের ১৩ ধারাদ্বারা রদ হইল। ৪ প্র ৷ যে মোকদ্দমার সওয়াল জওয়াব না হইতেং রাজীনামাদ্বারা নিম্পত্তি হয় তাহার রসুম রেজিষ্টরসাহেব কিছু লইবেন না ও তাঁহার উপস্থিত রসুম সম্যক কি তাহার বদলে ইষ্টায় কাগজের মূল্য ফিরিয়া দেওয়া যাইবে । ৫ প্র॥ যে মোকদ্দমার সওয়াল জওয়াৰ সাঙ্গ হইলে পর রাজীনামাদ্বারা নি ম্পত্তি হয় তাহার রসুমের অৰ্দ্ধেক" রেজিষ্টরসাহেব পাইবেন ও অৰ্দ্ধেক ফিরিয়া দে ওয়া যাইবে । ৬ প্র ৷ এই আইনক্রমে যে সকল মোকদম রেজিষ্টরসাহেবেরদের হাতে সে। পদ হয় সে মোকদ্দমার ডিগ্রী জজসাহেবের নিকট আপীল হইতে পারে । ৭ প্র। এই প্রকার আপলে যদ্যপি মফঃসল আপীল আদালতের সাহেবেরা ১৮১৪ সালের ২৬ আইনের ২ ধারার বিধিক্রমে তদ্বিষয়ে থাস আপলের কিছু উপ [I29] Q >b>8 [১৮২° ॥ ২ অী ॥ ৫ ধ। ১ ও ২ প্রকরণ দ্বার। বিস্তারিত।] সদর আমীনেয় ডি ঐীর আপীল । মুনসিফের ডিগ্রীর আপীল । রেজিষ্টরসাহেবের স্থানে অপর্ণীয় মোকদম৷ {১৮১৯ ॥ ৯ আী ॥ ৯ ধারাজার। বিস্তুরি ন্ত ! রেজিস্টরসাহেবের রসুম | {১৮২১ ॥ ১ অী ॥১৩ ধারদ্বার। রদ } রেজিষ্টরসাহেবের ডি স্ত্রীর আপীল ।
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/১৪০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।