পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতের আমলারদের নামে মালিশ । ১৮ আইন । ১১ আইনের ৫ ধারার ২ প্রকরণ এবং ১৭১৩ সালের ১ আইনেয় ৩৭ধারা এন-২ ১৮৫৩ সালের ৭ আইনের ১ ধারা রদ হইল । ৫ ধা । ১৮০১ সালের ৮ আইনের ৩l ৪ ধারা শুধরা গেল এৰণ সদর দেওয়া নী ও নিজামৎ আদালতের সাহেবেরা জিলা ও শহরের আদালত ও মফঃসল আ! পৗল আদালতের পণ্ডিত ও মৌলবীর পদ শূন্য হইলে ঐ জিলা ও শহরের জজ অথ বা মফসল আপল আদালতের সাহেবেরমের সুপারিস নামঞ্জুর করিয়া আপনার দের বিবেচনানুসারে অন্য কোন ব্যক্তিকে নিযুক্ত করিতে পারেন। ৬ ধl ॥ ১ প্র ॥ ১৭১৩ সালের ১২ I ১৩ আইনের যে বিধিতে এবণ কাশী ও দস্তু দেশবিষয়ক সেরূপ আইনের যে বিধিতে লেখা আছে যে এতদেশীয় আমলারদের নামে ক্ষতি বলিয় দেওয়ানী আদালতে নালিশ হইতে পারে কিন্তু তাঁহাতে ঘুষ অথ বা জবরদস্তী করিয়া টাকা লওয়া অথবা সরকারী তহীল ভাঙ্গিয়া টাকা লওয়ার বিষয়ে ফৌজদারী আদালতে তাহারদেয় নামে নালিশ করার লিথিত আইনে কোন প্রতিবন্ধক হইবে না । ২ প্র ॥ যদি কোন এতদেশীয় আমলা বা পণ্ডিত বা মৌলবীর বিরুদ্ধে দেওয়া নী মোকদমায় এমত বোধ হয় যে ১৭১৩ সালের ১ং । ১৩ আইনের অনুসারে ঘুষ অথবা জবরদস্তী করিয়া টাকা গ্রহণের দণ্ড তাহার উপর থাটে না কিন্তু ফৌজদারী আদালতে তাহার নামে নালিশ হওয়ার হেতু দেখা যায় তবে ঐ আদালতে তাহার নামে নালিশ হইতে পারে । এব° দায়ের ও সায়েরী আদালত ও নিজামৎ আদা লতের সমক্ষে যদি তাহার দোষ নিশ্চয় হয় তবে ঐ আদালতের সাহেবেরদের বিবে চনানুসারে ১৮১৩ সালের ২ আইনের ৩ ধারাক্রমে ও সেই ধারার বিধির শক্তিপ য্যস্ত সে দণ্ড্য হইতে পারে । ৩ প্র॥ এই ধারাক্রমে যত লোকের দোষ নিশ্চয় হয় ও তাহারা যে দণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত হয় তাহার রিপোটঐযুত গবর্ন জেনরল বাহাদুরের হজুর কৌন্সেলে দেওয়া যা হবে এবং সেই রিপোটপ্‌ষ্টে তিনি নিশ্চয় করবেন যে ১৮১৩ সালের ২ আইনের ৪ খারাক্রমে সে ব্যক্তিকে ইহার পর কথন সরকারী কর্ম্মে নিয়োগ করা উচিত কি না । ৭ ধা। ১ প্র ৷ দেওয়ানী বা ফৌজদারী আদালতের মধ্যে নগদ টাকা বা সল্পত্তি আমানৎ হইয়া আমলাকর্তৃক অপহৃত হইলে অথবা ঐ আমলারা আপনাদের [169յ V আদিীতের আiমল। প্রভৃতির নিয়োগ । ফৌজদারী আদালতের সমক্ষে | টাকা বা কাগজপত্র পুনঃপ্রাপণার্থে সরাসী হুকুম ।