মুসিফেরদের ক্ষমতার বৃদ্ধি। ২ আইন। ং স্থা ৷ জিলা ও শহরের জজসাহেবের পরামর্শে মফঃসল আপীল আদালতের সাহেবের মুনসিফের সংখ্যা বাড়াইতে পারেন। ৩ ধা। ১ প্র । নগদ টাকাবিষয়ক বা অন্য কোন অস্থাবর বস্তুবিষয়ক ১৫০ টাকার মধ্যের মোকদমা মুনসিফ বিবেচনা ও নিম্পত্তি করিতে পারে যদ্যপি সে মোকদমার কারণ তিন বৎসরের মধ্যে উপস্থিত হইয়া থাকে এৰণ যদ্যপি সেই কারণে যত দাওয়া থাকে সে সকল দাওয়ার বিষয়ে একেবারে নালিশ হয় এন-২ যদ্যপি সে মোকদমা শারীরিক ক্ষতির বিষয়ে না হয়। ২ প্র॥ ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ১৩ ধারার ২ I ও প্রকরণে যে নিষেধ লেখা আছে তাহ! উপরে লিখিত মোকদ্দমার উপর থাটিবে। ও প্র ৷ ইষ্টাম্নের মূল্যের বিষয়ে এবং মুনসিফের মেহনতআন ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ৪১ ও ৭০ ধারাক্রমে নিম্পত্তি ও উসুল হইলে । ৪ প্র। মুনসিফের দ্বারা যে মোকদম নিম্পত্তি করিবার বিধি এখন চলিত আছে তাহা এই আইনঅনুসারে যে মোকদম উপস্থিত হইবে তাহার উপর শাটিবে। ৪ ধা। বকেয়া খাজান আদায়ের নিমিত্তে মূল্য বুঝিয়া মোকদমা মুনসিফের দের সমক্ষে বা জিলা ও শহরের আদালতে অথবা মফঃসল আপীল আদালতে উপ স্থিত হইতে পারে এবং জিলা ও শহরের জজসাহেবের যখন বোধ করেন যে এই রুপ বিবাদ এইরূপে অধিক সুগমে নিম্পত্তি হইতে পারে তখন তাহারা সরাসরী অপেক্ষ এইরূপ করিতে সরণ অধিক পরামর্শ ও অনুমতি দিবেন। ৫ ধা। ১ প্র ॥ ৫০০ টাকার মধ্যের প্রথমত উপস্থিত মোকদমার বিচার ও ডিক্রী . করিতে সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবের সদর আমীনেরদিগকে ক্ষমত। দিতে পারেন । ং প্র ॥ ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ৬৮ ধারায় যে প্রতিবন্ধক আছে অদ্ব্যতিরেকে জিলা ও শহরের জজসাহেবের। বর্ত্তমান সকল দেওয়ান মোকদম সদর আমীনকে অৰ্পণ করিতে পারেন যদি তাহার আন্দাজী মূল্য ৫০০ টাকার উদ্ধ না হয়। ১৫০ টাকার উর্দ্ধমূল্যক মোকদমাব নিম্পত্তিকরণেতে সদর আমীনের7 © °) በ r2 2 W 179] >br&> মোকদমার মূল্য। ইষ্টায় কাগজ ও রসুম। বকেয়1খাজান আদায় করণাথে মোকৰ্দমা ! ৫০০ টাকার মধ্যের মোকদম\র নিযপত্তিতে ।
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/১৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।