সদর আমীনের পদ । g ১৩ আইন। য়াদী বা আপেলান্ট যে নালিশী রসূম দিয়াছে তাহা সমুদায় বা তাহার কোন এক ভাগ ফিরিয়া পাইবে ন ডাহা রদ হইল । ং প্র ॥ সদর আমীনেরদিগকে প্রথমতঃ যে মোকদম বা আপীল অপিত হয় তাহার সওয়াল জওয়াব সমূর্ণ হওয়ার ও পাঠ হওনের পূর্ব্বে যদি রাজনীমা দা থিল হয় তবে মোকদম বা আপীল উপস্থিতকালে যে ইষ্টমের মূল্য লওয়া গি য়াছে চাহ সমুদায় ফিরিয়া দেওয়া যাইবে কিন্তু যদি সওয়াল জওয়াৰ পাঠের পর ম্মাজ়ীনামা দাখিল হয় তৰে ইষ্টাক্সের মূল্যের কেবল অৰ্দ্ধেক ফিরিয়া দেওয়া যাইবে t ৩ প্র ॥ যে ব্যক্তিরা ইষ্টাক্স মুল্য ফিরিয়া পাইবার যোগ্য হয় তাহারদের ম৷ সিক ফিরিস্তি সদর আমীন যে জজ ও রেজিষ্টর সাহেবের সহিত সন্ত্রক রাথে তাহার দিগকে দিবে এবং ঐ জজ ও রেজিষ্টরসাহেবেরা ১৮১৪ সালের ২৬ यझेtनङ्ग २.6 ধারানুসারে সেই ইষ্টাল্পের মূল্য ফিরিয়া দিতে হুকুম দিবেন। ৪ ধ" ॥ ১ গু ॥ ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ৬৮ ধারা ও ১৮১৪ সালের ২৮ আই নের ৬ ধারার যে ভাগে এই নিবারণ আছে যে যে মোকদ্দমায় ফরিয়াদী যোত্রহীন স্বরূপে নালিশ করিয়া থাকে সে মোকদম সদর আমীনের নিকট অপিত হইবে ল ऊांश् झन झंझेन । ং প্র ৷ জজ ও রেজিষ্টরসাহেব যোত্রহীনের মোকদম বিবেচনাপূর্ব্বক বিচার ও নিম্পত্তিকরণার্থে সদর আমীনকে অর্পণ করিতে পারেন । ৩ প্ল যে যোত্রহীন আসামী বা যোত্রহীন ভ্যাপেলান্ট বা রিল্পণ্ডেণ্টর সল্পর্কর প্রথমতঃ মোকদম বা আপীল সদর আমীনের নিকট নিষপত্ত্যঙ্গে অপিত হয় তাহার উপরে ১৮১৪ সালের ২৮ আইনের বিধি থাটিৰে । কিন্তু যে জড বা রেজিষ্টঃস1:হ বের নিকট ঐ সদর আমীন নিযুক্ত থাকে তাহার লিখিত হুকুম বিনা কোন ব্যক্তি - যোবহীনস্বরূপে তাহার নিকট নালিশ করিতে পারিবে না। আইনের ৫ ধারায় যে অনুসন্ধানবিষয়ে লেখা আছে طة TERTHة 8 لاستاذ المي s তাহা করিতে সদর আমীন নিযুক্ত হইতে পারে কিন্তু যোত্রহীনম্বন্ধাস কোন মোক দমা গাহ্য করণবিষয়ে চূড়ান্ত হুকুম জজ ও রেজিষ্টর সাহেবের অনুমতি বিন হইবে ন) { с 2і і ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ৭ ধারার ও প্রকরণ রদ হইল। কিন্তু ত; [189] >ba.8 যোত্রইনে রদের মে{ কদম নিষপত্ত্বার্থে সদর আমীনকে অৰ্পণ করা যt ইতে পারে । তাহারদের মুৎফরঞ্জ কার্য ।
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/২০০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।