রেজিষ্টরসাহেবের ডিগ্রীয় আপীল । ৩৬ আইন। দিনের* মধ্যে আপলের দরখাস্ত দাখিল হইবেক । কিন্তু মিয়াদ অতীত হইলে বিশিষ্ট হেতু জানাইতে পারিলে সে আপীল গ্রাহ্য হইতে পারে। ৩ প্র জজসাহেব আপলের দরগাস্তের আঙ্গি লইলে আর্জির পৃষ্ঠে মঞ্জুর এই শ বলিথিয় তাহার নীচে আপনি দস্তুর্থৎ করিয়া আদালতের মোহর করিবেন। আজি ঐরুপে দস্তথতৗ হইলে তাহা ৰেজিষ্টরসাহেবের স্থানে পাঠাইবেন এব" তিনি সে মোকদ্বমার সকল আসল কাগজপত্রসমেত আপনার ডিক্রী জজসাহেবের নিকট দাখিল করিবেন। ৪ ধ! ॥ ১৮০৩ সালের ৪১ আইনের ৮ ধারাদ্বারা রদী। ৫ ধl l ১৮১৪ সালের ২৩ আইনের ২ ধারাদ্বারা রদ । ৬ ধা। দায়ের ও সায়ের আদালতের সাহেবের ভূমণ করিতে যাইবার পূর্ব্বে তাহারা ইহার পর্বের ভূমণকালে নিজামৎ আদালতে যে মোকদম। অপর্ণ করিয়া ছিলেন তাহার ফিরিস্তি দৃষ্টি করবেন এব^ যদি এমত কোন মোকদম দেখা যায় যে তাহাতে নিজামৎ আদালতের হকুম না পাইয় থাকেন তবে তাহার রিপোট । নিজামৎ আদালতে দিবেন এবণ যদি কোন হুকুম অথবা রোয়দাদ খোয়া গিয়া থাকে তবে তাহার নকল পুনরায় প্রস্তুত করিয়া পাঠাইবেন। ৭ ধা। হুগলিতে নূতন জিলা বসান যায় এবং ঐ জিলায় দেওয়ানী ও ফৌজ দারী আদালত স্থাপিত হয় । ৩৭ আইন। ২ধ ॥ সকল জিলা ও শহরের আদালতের সিরিস্তার মোকদমার মাসিক কৈ ফিয়ৎ সদর দেওয়ানী আদালতের রেজিষ্টরসাহেব সে আদালতের সাহেবেরদের নিকট এত্তেলা করিবেন। সে রিপোটে যাহ থাকিবে তাহ। ৩ খা । মফঃসল আপীল আদালতের সাহেবেরদের প্রতি যে কৈফিয়ৎ দাখিল করিতে হুকুম আছে তাহার মাসিক সাধারণ রিপোর্ট সদর দেওয়ানী আদালতের রে ডিক্টরসাহেব সেই আদালতের সাহেবেরদের নিকটে এত্তেলা করিবেন। ৪ ধা। জিলা ও শহরের আদালতের সাহেবের আপনারদের আদালতে ছয়ং, Sగిఫి( ["১৮১৫ । ২ অী ॥৮ ጽች በ jሻ°x Sv> 8 በ ২৬ তম ॥ ৮ ধণ ॥ ১০ প্রকরণ দেখ৷} রোয়দাদ প্রেরণ। ফৌজদারী মোকদম নিজামণ্ড আদালতে অ જ્યાં মাসিক রিপোর্ট। ছয় মাসাস্তুরের রি মাসঅন্তরে মুলতবী মোকদমার যে রিপোর্ট দেন সে রিপোর্ট সদর দেওয়ানী আ পোর্ট। [49] - Ꮐ
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।