চন্দননগর ও চুচড়ার আদালতে হওয়া মোকদ্দমার আপীল। ১ জাইন। ১১ ধ। এই বাসস্থাসমীয় আপলের মোকদমার উপস্থিত কালকিছুরসুম লওয়া ৰাইবে না এব^তাহার বিষয়ে সওয়াল জওয়াব অথবা ডিক্রী ইষ্টাম কাগছে করিবার আবশ্যকতা নাই কিন্তু বিবদনীয় অথবা অমূলক অথবা বৈরক্ত্যজনক আ পীল করিলে সরকারে জরিমান হইবেক । আদালতের অবজ্ঞা করিলে অথবা মে .কদম চালানেতে কোন অত্যাচার করিলে জরিমান হইবেক এব^ আসামী সে জ .রিমানার টাকানা দিলে ছয় মাসের অনূদ্ধকাল কয়েদে থাকিতে পারে অথবা আসা মীর সমন্তি কিম্ব জামিনহইতে সে জরিমানায় টাকা উসুল করা যাইতে পারে। ১ং ধ৷ ১ণু। যদ্যপি আপেলান্ট উপযুক্ত জামিন দেয় তবে সদর দেওয়ানী আদালতে যেপর্যন্ত আপীল উপস্থিত থাকিবেক সেপর্যন্ত সে আপলের পর্ব ডিগ্রী মুলতবী থাকিবেক। বর্জনীয়। এই হকুমে যে অন্যায় না জন্মে। ং পু। যদি আপেলান্ট জামিন না দেয় অথবা যদি সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবেরা সে বিষয়ে হুকুম দেন তবে ডিক্রী জারী হইবে এবং রিল্পণ্ডেন্টের স্থানে জামিন লইতে হইবেক । ৩ পু। যদি উভয়পক্ষে কেহ জামিন দিতে না পারে তবে যাহা কর্ত্তব্য তাহার আজ্ঞা | ১৩ ধা৷ সদর দেওয়ানী আদালতের যে২ ডিজী চূড়ান্ত। যদি থরচাছাড়া মো কদম ৫০০০০ পঞ্চাশ হাজার চলন টাকার উদ্ধ হয় তবে ই গ্রগুদেশে প্রযুত বাদ শাহী কৌন্সেলে তাহার আপীল করা যাইতে পারে। সে সকল আপীল ১৭১৭ সা লের ১৬আইনের আজ্ঞানুসারে সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবের গ্রহণ করিবেন। ১৪ ধা। চন্দননগরের সুপরিন্টেণ্ডেণ্ট ও চড়ার কমিসনরসাহেব এই ব্যবস্থা ফু ক্ষীয় ও হলণ্ডীয় ভাষায় তর্জমা করাইয়া সকল লোকের বোধের নিমিত্তে পুকাশ করিবেন । ২ আইন। ২ধা ॥১ পু। ১৭১৩ সালের ৩ আইনের ১৪ ধারায় যে আজ্ঞা আছে যে দেওয়ানী মোকদম বার বৎসরের অধিক হইলে গ্রাহ্য হইবেক না তাহ সরকারের পক্ষে তদ্বিষয়ে নিযুক্ত কোন ব্যক্তি সরকারী দাওয়া করিলে সে ব্যবস্থা থাটিবে না। ং প্র । সরকারের পক্ষে যে সকল দাওয়ার নিম্পত্তিকরণার্থে কোন বিশেষ [75] - J 2 >tro& সরকারী দাওয়ার
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।