কটকে দেওয়ানী মোকদমীর লিঙ্গত্তিবিযয় । ১৪ আইন। সে সকল মোকদ্দমা শুনিতে বা বিচার করিতে বা ডিক্রী করিতে কটকের আদালতের সাহেবেরঙ্গের ক্ষমতা নাই । ~ ৬ ধা। প্রজারদের মধ্যে বিরোধহওয়াতে যেং মোকদম উপস্থিত হইয়াপূর্ব রাজার আদালতে শুনা যাইত সেইং মোকদমার উপর পূর্যোক্ত মিয়াদ থাটিবে। কিন্তু পূর্ব্বোক্ত রাজার আমলার সরকারী বন্দোবস্তুবিষয়ক যে সকল দেওয়ানী মো কদমা ছিল অথবা কোনং জমাদারীতে যে মোকদম পুর্ব্ব রাজাকর্তৃক গৃহীত না হইত সেং মোকদ্দমার উপরে পূর্ব্বোক্ত মিয়াদ থাটিৰে ন । ৭ধ। পূর্বোক্তধারানুসারে যেং মোকদমাগুহি ৰাজগুহ্য তষিয়ে যদিকিছু সন্দেহ জন্মে তবে জিলা আদালতের সাহেবেরা যে রূপে কর্ম্ম চালাইবেন তাহা । ৮ ধা। কোন মোকদমার হেতু মোকদম উপস্থিত হইবার দ্বাদশ বৎসর পূর্ব্বে হইলে সেই ফরিয়াদী বিলম্বের উপযুক্ত কারণ না দৰ্শাইলে মোকদমা শুনি তে বা বিচার করিতে বা ডিক্রী করিতে আদালতের সাহেবদিগের ক্ষমতা নাই । কিন্তু যাহার হেতু ১৮০৩ সালের ১৪ অক্তোবরের পূর্ব্বে হইয়াছিল এরুপ কোন মোকদম আদালতের সাহেবের কোন স্থানে দ্বাদশ বৎসরের পর গ্রাহ্য করবেন না | ১ধা। ১ প্রকণঅবধি ৫ প্রকরণপর্যন্ত কটকে টাকার সূদ দিবার নিমিত্ত্বে যেং ব্যবস্থা চৰিলেক তাহা । ৬ প্র। বন্ধকৰিষয়ে “ যে হারে সূদ চলিলেক তাহ ১৭৯৩ সালের ১৫ আইনের ১০ ধারার সঙ্গে ঐক্য রাখে কেবল তারিথের ব্যতিক্রম আছে । ১০ স্থা ॥ সদর দেওয়ানী আদালতের পরাক্রম কটকের উপর চলিত হইল । ১১ ধা। সামান্যতঃ যে সকল আইন এখন বহাল আছে অথবা ইহার পরে জারী হইবেক তাহ ১৮০৫ সালের ১২ আইনের ৩৬ প্রকরণেতে বিশেষীকৃত কতক পর্ব্বতীয় রাজার অধিকারব্যতিরেকে কটক জিলার সর্ব্বত চলিবেক । ১৫ আইন। ং ধণ। জিলা ও শহরের আদালতের মৌলবীওপণ্ডিতেরা আপনং পদউপলক্ষে* [81: K Sly eశ్రీ ১৮০৬ iা ১৭ তা ৷ ৭ ॥৮ ধারা দেখ৷] [*১৮১৪ ॥ ২৩ তা ৷ ৬ ধাঃ। দেখ ]
পাতা:আইন ১৮২৮.djvu/৯৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।