পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম অধ্যায়। “-হে তেজস্বী ! অগ্নিস্বাত্ত! হে তপস্বী ! স্বদেশ বিদেশ ভিন্ন নহে তব চোখে ; তোমার নাহিক আত্মপব ; ঘোষণা করেছ শুধু নিত্য সত্য; চিত্ত স্বার্থ-লেশশূন্য তব চিরদিন ; ধূতত্রত তুমি ঋতম্ভর।--” এ-কথা আমরা আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়কে উদ্দেশ করে? বলতে পারি। তিনি বিংশ শতাব্দীর ত্যাগী সন্ন্যাসী, তিনি ংসার ত্যাগ করেন নি বটে, কিন্তু সংসারে থেকেও নির্বিকার-ছাত্রসমাজের জন্য তঁর সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়েছেন। যদিও তিনি ধনীর সন্তান, যদিও তিনি দুহাতে টাকা রোজগার করেন, তবু তিনি অতিসামান্য ভিখারীর মত দীনভাবে দিন যাপন করেন। ইচ্ছা করলে তিনি আজীবন বিলাসে ব্যসনে মগ্ন থাকতে পারতেন, কিন্তু তা না করে” তিনি স্বেচ্ছায় দারিদ্র্যের বরমাল্য গলে পরেছেন । স্ব-ইচ্ছায় দারিদ্র্যকে বরণ করেছেন বলে’ আজ বাংলার