পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র <মেধা আছে, তীক্ষ্ম বুদ্ধি আছে, কিন্তু সেই গুণ কেবল কুপথে চালিত হয়ে নষ্ট হয়েছে, তার প্রকৃত স্ফারণ হয়নি। সেই জন্য তিনি দৃঢ়ভাবে, নির্ভীকচিত্তে ভ্রান্ত বাঙালী যুবক<দের নতুন পথ দেখিয়ে দিলেন। কিন্তু দেশে আর একদল লোক ছিল-যারা কতকগুলো অপদার্থ শাস্ত্র দেখিয়ে নিজেদের গৌরবান্বিত মনে করতেন । তাদের অবস্থা সম্বন্ধে তিনি বলেছেন- “যেমন ধনীর সন্তান পৈতৃক বিভব সম্পত্তি হারাইয়া নিঃস্বভাবে কালাতিপাত করেন, অথচ পূর্বপুরুষগণের ঐশ্বর্য্যের দোহাই দিয়া গৰ্বে স্বাক্ষীত হন, আমাদেরও দশা সেইরূপ।” বঙ্কিমচন্দ্র এই দলের নেতা ছিলেন। তাই আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র বলেন“বঙ্কিমবাবুর একটা লেখা পড়ে আমি এই সন্দর্ভটী লিখি । এক জায়গায় বঙ্কিমচন্দ্র স্মরণীয় বাঙ্গালীর উল্লেখের সময় রঘুনন্দন, কুল্লুকভট্টর নাম করে বলেছেন- অবনতাবস্থায়ও বঙ্গমাতা রত্ন-প্রসবিনী ” এ মত আমি সমর্থন করতে না পেরে, এ মতের বিরুদ্ধে এই বইখানা লিখি । বঙ্কিমচন্দ্র ঔপন্যাসিক হিসাবে খুব বড়-আমি স্বীকার করি ; তার প্রতিভা যে সেদিকে খুব বিস্তার লাভ করেছিলBD SDDD B Lq BD DB DSSYqDDB BB BDD বাঙালীর বিদ্যা বুদ্ধি ঐ দিকে নিয়োজিত হওয়াতে ዓእ