পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী.djvu/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অল্পসমস্যা レr>' পোহালে কোন কাজই হয় না। কাজ আরম্ভ করবে, আর আপৃসে অবাধে সহজে সিদ্ধিলাভ হবে, এসব মুখের স্থখস্বপ্নমাত্র। হতাশ হওয়া একেবারেই ঠিক নয়। তোমরা হতাশ হ’য়ে না—তা হলেই লোকসান যাকে বল্ছ তার মধ্যে লাভ দেখতে পাবে। পাঁচবার ধাক্কা খেয়ে তবেই শিক্ষালাভ হয়। আবার আমরা যদি একবার শুনি অমুক ব্যবসায়ে অমুক খুব লাভবান হয়েছে অমনি যে যেখানে আছি সকলেই ছুট্‌ দি সেইদিকে –যেন সেই ব্যবসাটা না করলে আর লাভ হবে না। আবার অনেকে এক জায়গায় কিছুদিন কাজ শিখে বলেন ভাল লাগে না—অম্নি আর একটা ধরতে যান। এমনি ক’রে এটা নয় ওটা করতে করতে শেষে বাপ্পা পড়তে হয় সেই চাকুরীর খোটায়। তাই বলি বিবেচনা করে একটা দিক.ঠিক ক’রে ধর, আর সেইখানেই লেগে থাক। অনেক অসুবিধা হবে, অনেক আশাভঙ্গ হবে! কিন্তু আন্তরিক চেষ্টার ফলে শেষে সব শ্রম সার্থক হয়ে উঠবে। শিক্ষানবীশির কথা অনেক বারই বলেছি। আর একটা কথা সেই সঙ্গে বলতে চাই—সেটা হচ্ছে শ্রমের মর্য্যাদা । এই জ্ঞানট আমাদের বড় কম । ‘পরিশ্রম করলেই ছোটলোক হল' এরূপ একট। ধারণ আমাদের হৃদয়ে বদ্ধমূল হয়ে আছে। আমি সেই যুবকটিকে ধন্যবাদ দিই যিনি বলেন কুলীগিরি করু’ব ;–এর বাহাদুরী আছে। ‘ব'সে খাব বা কারও স্বন্ধে চেপে খাব, এ বড় লজ্জার কথা-বড় জঘন্য কথ%! এরূপ লোককে কিছু করতে বলে রাগ করবেন, কারণ কাজ করতে হ’লে এদের মানের লাঘব হয়। কিন্তু বসে খাব’,— এই চিন্তার স্থানে ‘ক’রে খাব’– এই চিন্তাই ভাল। যুরোপ শ্রমের Wüstwicz[so] I tool of E—“you shall not eat except by the sweat of your brow” Riotă to witH go go wife;