পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/১৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

四t西夺t可叶可巴可引哥 বলেই গৌতম অনুতাপ করে। এমন কুৎসিৎ কথা বলা উচিৎ হয় নি, রাঘবের মা-বোন মেয়ে-বেীকে এমন কদর্য্য গাল দেওয়া । দুটো মন-রাখা কি কি কথা বলে কাটিয়ে দেওয়া যায়। এই ভীষণ কথাটা গৌতম তাই মনে মনে স্থির করার চেষ্টা করে। বেশী নরম হলে ব্যাটা পেয়ে বসবে। বেশ লাগসই যুতসই, ওজনসই কথা বলা চাই। ‘কাপড় তবে রইলো বাবুঠাকুর ।” বলে রাঘব হাঁক দেয় গলা চড়িয়ে। মৃত পত্ত্বর্গ যেন জীবন্ত প্রাণ পেয়ে কলরব করে ওঠে, কিলবিল করে বেরিয়ে আসে উলঙ্গপ্রায় স্ত্রী-পুরুষ। পত্তিতে এত লোক থাকে না, অন্য সব বন্তিগায়ের লোকেরাও আজ ওখানে এসে জড়ো হয়েছিল। গৌতম প্রথমে হতভম্ব হয়ে যায়, তারপর উঠে দাড়িয়েই ছুটে পালাবার উপক্রম করে। রাঘব লাফিয়ে গিয়ে, তার হাত ধরে । ‘আর হয় না। বাবুঠাকুর। বললাম দান করে দিয়ে যাও কাপড়গুণে, তা তো শুনলে না ।” নে না কাপড়গুণো বাবা । সব কাপড় নে। আমায় ছেড়ে দে।” ‘আর তা হয় না। বাবুঠাকুর। দান দিয়ে যেতে সে ছিল ভিন্ন কথা । কাপড় লুট হল এখন, তোমায় ছেড়ে দিয়ে মরব। মোরা ? উত্তেজিত মানুষগুলিকে রাঘব সংযত রাখে। তার ধমকে অন্ত সকলের চোঁচামেচি বন্ধ হয়, কিন্তু ভয়াতুর কয়েকজনের আর্ত ও তীব্র প্রতিবাদ সে থামাতে পারে না। বুড়ে নরহরি কপাল চাপড়ে চেচায়, ‘মারাবি তুই, সবাইকে মারাবি তুই রাঘব । পুলিশ আসৰে ANOS