পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০৯

নিমেষে নিমেষে ভঙ্গ, দগ্ধ গিরিচুড়া অঙ্গ, অদ্রিকুল ভয়াকুল ছাড়ি ঘোর রাব । বেগে দীপ্ত গিরি-কায়, १ि६९ स्त्रांवांद्म १ाग्र, ছাডিায়ে জলন্ত শিখা উল্লাসিত ভাব । স্থানান্তরে বিদ্যুৎ আরও শোধিত, উৎকর্ষতা-প্রাপ্ত :-- “কেমনে ভুলিব বল, Cቕgርሃ &q¥❖ ♥†*q $ች| বসিত কর্ম্মক ধরি করে। তুই সে মেঘের অঙ্গে, খেলাতিস কত রঙ্গে ঘটা করি, লহরে লোহরে ” * * * বাঙ্গালির সাহিত্যে শোধন এবং বর্ণন উভয়বিধ কাব্যেরই প্রাচুর্য্য আছে । বিদ্যাপতি প্রভৃতি বৈষ্ণব গীতিকাব্য প্রণেতৃগণ শোধন-পটু ৷ বর্ণন-কাব্যপ্রণেতৃগণ মধ্যে ঈশ্বব্ব গুপ্ত একজন । ইহাও বক্তব্য যে গঙ্গাচরণ বাবু স্পষ্টতঃ দেখাইয়াছেন যে, তিনি শোধন কাব্যেও অপটু নহেন । উদাহরণস্বরূপ “প্রভাত বর্ণন’ হইতে কিঞ্চিৎ উদ্ধৃত করিতেছি ।-- মারি কি তরল অমল কিরণে, ঢল ঢল আভা ঢালিয়া ভুবনে, পুলক-জনক আলোক ভূষণে, প্রাচী নভোম্বারে উষা উপনী • - श्राद्धएक अक्षgद्ध किवां श्tनि क्षigन, সে হাসি হিল্লোলে চরাচর "ভাসে, নিরাশ তামস মিশাধ আকাশে, হেরিয়া হইল অখিল মোহিত । মোহিনী মাধুরী করি দরশন প্রণয়-প্রয়াসে আপনি তপন, আদরোতে কার করে প্রসারণ, রূপসীরে যেন হৃদয়ে ধরিতে ; অপরূপ রুচি মানস-রঞ্জন, শান্তির সহিত শোভার মিলন, সে রুচি দেখাতে বিহঙ্গমগণ জাগায় জগৎ মধুর ধ্বনিতে । hil ei se