পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধন পদ্ধতি । কেমনে পাকাবে হাত শুন সাবধানে ; শিষ্য জুটাইয়া আনি মন্ত্র দিবে কাণে । শিষ্যটিরে কাছে ডাকি সম্ভাষিয়া মিষ্ট সারস্বত যোগাসনে হ’য়ে উপবিষ্ট লেখনী করিয়া হাতে সাজিবে লেখক, শিষ্যটি হইবে। আর উত্তর সাধক ৷ আউড়িবে সে ধীরে ধীরে সমাচার পত্র । তুলিতে থাকিবে তুমি ছত্র পিছু ছত্র। ছিটা ফোটা দিবে না রেখাই যাবে টানি । সঙ্গ গুণে তৈরি যাবে অঙ্গহীন বাণী ৷ রেখার পোকামাকড় কৃমি বিটকাল, टफ़िरद्धि कएि९ नि*ए एल •ाल, ক্ষান্ত হোক রোসা আগে করি কিলিবিলি ; ধীরে সুস্থে কোরো শেষে ফুটকুনি বিলি । এক মেটে করিয়া করিবে কাজ ফন্তে । দো মেটে করিবে শেষে অবকাশ মতে । সিদ্ধিলাভ । প্রথমে প্রথম খণ্ডে পাকাইবে হাত । দ্বিতীয় খণ্ডের তবে উলটিবে পাতি ৷ মস্তকে মথিয়া লয়ে পুস্তকের সার । হস্তকে করিবে তার তুরুক সোয়ার ! হইবে লেখনী ঘোড়-দোউড়ের ঘোড়া । আগে কিন্তু পাকা করি বাধা চাই গোড়া । বড়দাদা গদ্যেও প্রবন্ধাদি অনেক লিখেছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই ধোঁ, সে সমস্ত একস্থানে পুস্তকাকারে মুদ্রিত হয় নাই। তঁর গদ্য-লেখা সামান্যতঃ দুই ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে।--দার্শনিক ও সামাজিক । তার সর্বপ্রথম দার্শনিক প্রবন্ধ “তত্ত্ব-বিদ্যা’ গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। কিন্তু সে অনেককালের কথা, গ্রন্থখানি এখন পাওয়া যায় কি না সন্দেহ । সম্প্রতি কয়েকমাস ধ'রে 'পীতাপাঠ’ নামক যে প্রবন্ধগুলি VR