পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ à è ফ্রাঙ্গামাতে অবসরাভাব হইল ; এদিকে চাকর চাকরাণী নাই; সুতরাং “আমাকেই বাজার করা, তিনতালাতে কঁাধে করিয়া জল তোলা প্রভৃতি সমুদয় গৃহকর্ম্ম করিতে হইত। এই সকল স্মরণ করিয়া এখন আনন্দ হয়। এসকল শ্রম করিতে আমার কিছুই ক্লেশ হাইত না, কারণ মচালক্ষ্মীর বিমল ভালবাসাতে আমাকে সরস রাখিত। মানুষ মানুষকে এত ভালবাসে না! যোগেনকে সর্ব্বদাই আত্মীয়স্বজনের কাছে। যাইতে হুইত, সুতরাং আমিই তার সঙ্গী, তার শিক্ষক, তার সহায়, তার রান্নাঘরের চাকর, সকলি । আমি একদিন অন্যত্র গেলে সে অস্থির झछेब्रां ऊँछिड। একবারকার একটা ঘটনা মনে আছে। একবার আমি যোগেন S DBBB BD S SD DDD DBBBD DD BDB S SYT মাতুলালয়ে গেলাম। দুই তিন দিন মাতুলালয়ে মাতামহীর ক্রোড়ে আছি, এমন সময় একদিন রাত্রি দশটার সময় ঈশানের এক জরুরি টেলিগ্রাম পাইলাম, “এখানে তোমার উপস্থিতি একান্ত প্রয়োজন, অবিলম্বে এস।” তখন কি করি! রেলওয়ে ষ্টেশন মাতুলালয় হইতে তিন চার মাইল দূরে। মাঠ দিয়া ষ্টেশনে যাইতে হয়, কিন্তু তখন সমুদায় DD BB DBDBS BL gLD DBSS DDDD uuBB iD BB DBDB করিতে লাগিলেন । আমি মহা চিন্তার মধ্যে পড়িলাম। কিন্তু বাড়ামামা বলিলেন, “জরুরি টেলিগ্রাম যখন করিয়াছে, তখন নিশ্চয় কোনও বিপদ DDDYiDD DL SS SBBuOBD SgD D gDBBD D SBBDB ট্রেন আছে, সেই ট্রেনে যাও।” আমি তাহার উপদেশে সেই রাত্রেই যাত্রা করিলাম। তিনি আমার সঙ্গে এক চাকর ও লণ্ঠন দিলেন। আমি জল ভাঙ্গিয়া কোনও প্রকারে রাত্রি ১২টার সময় ষ্টেশনে পৌছিলাম এবং সমস্ত রাত্রি জাগিয়া কলিকাতায় আসিয়া উপস্থিত হইলাম। আসিয়া