পাতা:আত্মচরিত (শিবনাথ শাস্ত্রী).pdf/৪০

VJ শিবনাথ শারীর আত্মচারিত ছিল। এমন সুন্দর বিড়াল কম দেখা যায়। শাদার উপরে পেটের দুই পাশে ও মাথায় কাল দাগ। লোমগুলি পুরু পুরু, চক্ষুন্থটি হরিদ্রাবণ, ' ও লেজটি মোটা। এখন মনে করি রূপী বোধ হয় দোআঁশলা বিড়াল ছিল। কে যে তাহাকে দিয়াছিল মনে নাই। উন্মাদিনী ও আমি তাহাকে পুষিয়াছিলাম। তিনি এমনি আদুরে হইয়াছিলেন যে, উনান কঁাধায় শোয়া তার পক্ষে সন্ত্রমের হানি বোধ হইত, বিছানার উপর না হইলে D DDBBB S S BDS BDD DDB BH DDDD DBB DLDD করিতাম, তখন রূপী বাবা ও মারা পাতের মাছের কঁাটার লোভও ত্যাগ করিয়া আমাদের দুজনের মধ্যে আসিয়া শুইত। অনেক সময় তিনজনে গলা-জড়াজড়িা করিয়া ঘুমাইতাম। মা শয়ন করিতে আসিয়া, তাহাকে মশারির বাহিরে ফেলিয়া দিতেন। ভোরে যদি কোন দিন ঘুম ভাঙ্গিত, দেখিতাম রূপী গরীব-দুঃখীর মত মশারির বাহিরে পড়িয়া আছে। তখন বড় দুঃখ হইত ; তাহাকে আবার মশারির মধ্যে আনিতাম। তাহা লইয়া মাতাপুত্রে বিবাদ হইত। আমাদের তখনকার আর-একজন খেলার সঙ্গীর কথা স্মরণ আছে। সে শেয়ালখাকী। শেয়ালখাকী একটা মাদী কুকুর। তাহার ইতিবৃত্ত এই। আমার বাবা একদিন দেখিলেন একটি কুকুরের বাচ্ছাকে শেয়ালে লইয়া যাইতেছে। দেখিয়া তার দয়ার আবির্ভাব হইল। তিনি হৈ হৈ করাতে ও চিল ঢেলা মারাতে শেয়ালটা বাচ্ছাটাকে ফেলিয়া পলায়ন করিল। বাৰা বাচ্ছাটা কুড়াইয়া আনিলেন, সে তখন অতি শিশু । তাহার পৃষ্ঠের শেয়ালের কামড়ের ঘা শুকাইতে অনেক দিন গেল। সে বড় হইল, ৰাবা তাহার নাম শেয়ালথাকী রাখিলেন। শেয়ালথাকী আমাদের বাড়ীতেই রহিয়া গেল, এবং পাড়ার বালক-বালিকার খেলিবার একটা মন্ত সঙ্গী হইয়া দাড়াইল। এখন আমার তাৰিয়া আশ্চর্য্য বোধ হয়, আমরা