পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিন্তু বড় দশট। ঐ ছবির সঙ্গে তাহার দন্টামির অনেক গল্প আছে। আচাষ-পত্নী তাঁহার জীবনে এত দশটামির কথা বোধ হয় শোনেন নাই। তিনি পড়িয়া বড়ই DD DBBD BBDS DD BBB DBDBDB BBB BSBD DBBDD DDDDS BDDD পড়িবার জন্য যেই বই খালিয়াছেন, অমনি সেই ছবিটা বাহির হইল। তিনি দেখিয়া রাগিয়া গেলেন ও নিজের মনে মনে বলিতে লাগিলেন, “মা গো মা! কি দন্ট মেয়েt দেখলেই রাগ হয়।” আমি শনিয়া হাসিয়া বলিলাম, “রাগেন কার উপরে ? ও যে ছবি!!! আর ও সব যে কলিপিত গলপা!” তিনি সেদিকে কান দিলেন না। তাঁহার দ্বিতীয় কন্যার উল্লেখ করিয়া আমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তার চুলগালো কি কেটে দেব? তারও চুলগালো ঠিক এমনি কোঁকড়া কোঁকড়া, দেখলে ঐ ছবিটা মনে পড়ে।” उञाभि भन्नशा शान्नि८ऊ व्लाशिलाभ । আর একদিনের আর একটি ঘটনা উল্লেখযোগ্য। একদিন আমি কেশববাবর সাহিত কোনো বিশেষ বিষয়ে আলাপ করিবার জন্য তাঁহার ঘরে গেলাম। তখন তাঁহার বিশ্রাম করিবার সময়। কিন্তু দেখিলাম, তিনি ঘরে নাই। তাঁহার পত্নীকে জিজ্ঞাসা করাতে তিনি বলিলেন, “আমাকে কোনো কারণে রাগতে দেখে, তিনি প্রথমে বললেন, “তাই তো, তুমিও রেগে উঠলে ?” এই বলে এই ঘরেই কিছদক্ষণ চোখ বাজে বসে রইলেন, পাষাণের মতি, তারপর বাহির হয়ে গেলেন। খাজে দেখান, বোধ হয়। বাগানের কোনো গাছ। তলায় চোখ বাজে বসে আছেন।” শনিয়া আমি হাসিতে লাগিলাম। তিনি বলিলেন, “হাসেন কি ? ঐ চোখ বাজে-বাজেই আমায় সেরে আনছেন। আমি কিছ অন্যায় করলেই, রাগ নাই উচ্চমা নাই, চোখ বজে একেবারে পাষাণপ্রতিমা হয়ে যান। আমি লক্ষজায় মরে যাই। ভবিষ্যতে যাতে আর ওরােপ না করি, তার জন্য ঈশবর চরণে বার-বার প্রার্থনা করতে থাকি।” BDD DDD DDBD DDDBDS DBDBB DBB BB LLLBBBS BBBD DDD অগ্নি উদিগরণ করেন, যাঁহার মনষ্যিত্বের প্রভাবে ধরা কম্পিত হয়, গাহের মধ্যে তাঁহার এই আত্মসংযম! বাস্তবিক, কেশবচন্দ্রের আত্মসংযম শক্তি অতি অদ্ভুত ছিল। বাদ বিসম্পরাদ তাক যন্ধে আমরা অনেকেই অনেক সময় উত্তেজিত ও ক্লািন্ধ হইতাম, কিন্তু তিনি ধীর ও সিনেথর থাকিয়া আপনার বক্তব্য প্রকাশ করিতেন। মনে হয়তো গভীর বিরক্তির আবিভােব, কিন্তু বাহিরে তাহার প্রকাশ নাই। সব্যক্তি পরম্পরা দ্বারা শ্রোতাকে কোণঠাসা করিয়া ধরিতেন। দীঘকাল একত্র বাস করিয়া কেবল দই-এক সথলে মাত্র তাঁহাকে উত্তেজিত দেখিয়াছি। নতুবা তিনি সবােত্র সব কালে ও সব বিষয়ে আমাদের নিকট সংযমের আদশ সাবরােপ থাকিয়াছেন। এ কথা যখনই স্মরণ করি, হাদয় উন্নত হয় এবং নিজেদের দৈনিক ব্যবহারের জন্য লতাজা হয়। তাঁহার সংযমের এই দলটান্তটি চিরস্মরণীয় হইয়া রহিয়াছে। উপসংহারে বক্তব্য যে, কেশববাবর ঘর হইতে বাহির হইয়া বাগানে তাঁহাকে অন্বেষণ করিতে গিয়া বাসতবিক দেখিলাম যে, তিনি এক বক্ষের তলে নয়ন মাদ্রিত করিয়া ধ্যানে নিমগন আছেন। ; আচায-পত্নীর সরলতা ও আমার প্রতি অকপট ভালোবাসার আর একটি নিদশন। মনে হইতেছে, তাহা বলিয়া ফেলি। আমি একদিন স্কুলে পড়াইবার সময় দেখিলাম, ঘরে গিয়ে শয়ন করলে আপনি তো আপনার পতির নিকট কঠিন বিষয়গালো জেনে নিতে পারেন, পড়া তয়ের করে আসতে পারেন।” তদনসারে তিনি তৎপরদিন দািপরবেলা পড়া জানিতে বসেন। কেশববাবা এটা ওটা বলিয়া দিতেছেন, এমন সময়ে SSO