পাতা:আত্মচরিত (সিগনেট প্রেস) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

BB BDBDBBD DDD DDBDSDDBBDBS DBDBDB BBuDuLBD DS DB BD BBDS নতুবা কি এত সস্তা দেয় ?” তিনি বলিলেন, “তাহা আমি দেখিতে গেলাম কেন ? আমার দাবারে গাছ আনিয়াছে, আমি সস্তাতে পাইতেছি, লাইতেছি। আমি তো BB BBD DDD DDD DDD S BB BD BDBBBD DBBDBD DDDD BBDDS তাঁহার পত্রেরা সেখানে উপস্থিত ছিল। তৎপরে কতবার ভাবিয়াছি, ইহা কিছই আশ্চর্য নয় যে তাঁহার পত্রিদের অনেকে উত্তরকালে বদমায়েস হইয়াছে। তাঁহার মৌখিক উপদেশের কোনো কাজ হয় নাই। আমার পিতা এ শ্রেণীর মানষ ছিলেন না। তিনি মখে আমাদিগকে কখনো নীতির উপদেশ দেন নাই; কখনো বলেন নাই, “দেখ, এইরপ পথলে এইরূপ কতব্য,” কিন্তু তাঁহাতে জীবন নীতি দেখিয়াছি। তিনি যে আমাকে বাল্যকালে গরতের প্রহার করিতেন, এমন কি, এক একবার অচেতন করিয়া ফেলিতেন, তাহা তাঁহার আদেশের অবাধ্যতা জনিত ক্রোধবশত নহে, আমার আচরণে মিথ্যা বা অন্যায়ের প্রমাণ পাওয়াতে। তাঁহার অধম বিদ্বেষের কতকগলি দশটান্ত দিতেছি। একবার গ্রীষ্মকালে আমাদের গ্রামের একজন প্রতিবেশী ভদ্রলোকের পদ্ধকরিণীর মাছ মরিয়া ভাসিয়া উঠিতে লাগিল। পরদিন প্রাতঃকালে আমাদের চাকরানী বাসন মাজিতে গিয়া একটা বড় মাছ আনিল। আনিয়া মাকে বলিল, “মা, অমকদের পকুরে রাত্রে অনেক মাছ ম’রে ভেসে উঠেছে। পাড়ার লোকে নিয়ে যাচ্ছে, তাই আমিও একটা এনেছি।” মা মনে করিলেন, পাড়ার সকল লোক যখন লইয়া যাইতেছে, তখন BDBD DDBBBDBBD DBDBD DDDBDBLBD S DDD DDD BD DBS BDBDBB DDD তারপর বাজারের সময় বাবা মা’র কাছে পয়সা চাহিলেন ; মা আনাজ তরকারি প্রভৃতি কিনিবার পয়সা দিলেন, মাছের পয়সা দিলেন না। বাবা। কই, মাছের পয়সা দিলে না ? মাছ কি আজ আসবে না ? মা। আজ মাছ আনতে হবে না, মাছ আছে। অমকদের পকুরে রাত্রে অনেক মাছ মরে ভেসে উঠেছে; লোকে নিয়ে যাচ্ছে, ঝিও একটা এনেছে। বাবা শনিয়া একেবারে অন্নিশমা হইয়া গেলেন, তাঁহার আগ্রেনিয়গিরির অগন্যৎপাত আরম্ভ হইল। চুপড়ি শব্দ্ধ কোটা-মাছ দেখিবার জন্য আনাইলেন, ঝিকে , গালাগালি করিতে লাগিলেন, কেবল মারিতে বাকি রাখিলেন। তৎক্ষণাৎ সেই কোটামাছ শব্দধ চুপড়ি সেই গহন্থের বাড়ি পাঠাইলেন, তৎপর মাছ কিনিবার জন্য বাজারে গেলেন। আমরা ইহা দেখিলাম। ইহঁর পরে কি আর নাকী সরে “দেখ, শিশগণ চুরি করা বড় পাঁপ,” এরপ উপদেশ আবশ্যক হয় ? আর একটি ঘটনা আমার মনে দঢ়নিবন্ধ হইয়াছিল, এজন্য মনে আছে। বাবা তখন কলিকাতায় বাংলা পাঠশালাতে পণ্ডিতী করেন। তিনি আমাকে লইয়া গ্রীষ্মের ছটিতে বাড়িতে গিয়াছেন। সে সময়ে দেশে দভিক্ষ হইয়া চারিদিকের গরীব লোক বড় কলট পাইতেছে। তাহদের সাহায্যের জন্য গবর্ণমেণ্ট একটা রিলীফ কমিটি করিয়াছেন। বাবার প্রতি ঐ কমিটির সভ্যগণের এমনি শ্রদ্ধা যে, তিনি যাহাকে সাহায্যের উপযক্ত বলেন, তাহাকেই তাঁহারা সাহায্য দেন। ইহার কারণও ছিল। কাহাকেও সাটিফিকেট দিতে হইলে, বাবা তাহার গ্রামে গিয়া তাহার উনান পর্যন্ত না দেখিয়া আসিয়া তাহাকে সাহায্যের উপযক্তি বলিতেন না। আমাদের কলিকাতা যাত্রা করিবার সময়-সময় বাবা একদিন শনিলেন যে, আমাদের গ্রাম হইতে তিন-চারি মাইল দরে কোনো চাষা লোক সপরিবারে অনাহারে আছে। শনিয়া নিজের গোলা R