পাতা:আত্মচরিত (২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ww.r-wly ਲ পিতাঠাকুর মহাশয়ের গুরুতর পীড়া va» ক্রুদ্ধ হইতেন না ; কিন্তু সে অর্থ তিনি স্পর্শ করিতেন না, তাহ মায়েরি এইরূপ চলিতেছিল, মধ্যে বাবা কর্ম্ম হইতে অবস্থিত হইয়া সংকল্প করিলেন, দেশভূমি পরিত্যাগ করিয়া কাশীবাসী হইবেন, যেন আর অধম পুত্রের মুখ দর্শন করিতে না হয়। বাবা মা কাশীতে বসিবার পূর্ব্বে গয়া বৃন্দাবন প্রভৃতি তীর্থ দৰ্শন করিতে বাহির হইলেন। তখন আমি তঁহাদের তীর্থভ্রমণের ব্যায়ের জন্য অর্থসাহায্য করিলাম, বাবা দয়া করিয়া তাহা গ্রহণ করিলেন ; আমি আপনাকে কৃতার্থ মনে করিলাম। ক্রমে তঁহার কাশীধামে আসিয়া বাস করিলেন। সেখানে বাবার মান সন্ত্রম হইল। S S DDD BD BDBBD S SDS BB BDBD S DB DBDB সুখে বাস করিতে লাগিলেন। আমি আমার ভগিনী ঠাকুরদাসীকে পৈতৃক ভিটাতে স্থাপন করিয়া একপ্রকার নিশ্চিন্ত” মনে বাস করিতে ढ१िढ्भ । SS SS দিন এই প্রকার চলিতেছে, এমন সময় ১৮৮৮ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারী রবিবার রাত্রে আমি এাহ্মসমাজের বেদী হইতে নাসিয়াছি, এমন সময় BD DDDBD DBDDDS BD DBBTBB DBBD BD DDDBD BB DDD পাইলাম যে পিতাঠাকুর মহাশয় গুরুতর পীড়িত, আমাকে অবিলম্বে স্বাত্রা করিতে হইবে । আমি তৎক্ষণাৎ প্রস্তুত হইয়া আমার দ্বিতীয়া পত্নী বিপ্লাজমোহিনীকে সঙ্গে লইয়া তৎপরবস্ত্রী ট্রেনে কাশী যাত্রা করিলাম। পরদিন দুপুর বেলা কাশীতে পৌছিয়া পথে সেই ডাক্তার বন্ধুর বাড়ীতে গী শুনি, বাবা ওলাউঠা রোগে আক্রান্ত, নাড়ী নাই। 'আমি ডাক্তার সঙ্গে করিয়া বাবার বাসাতে গিয়া উপস্থিত হইলাম। র্তাহার নাড়ী নাই তাহার উপর হিকা হইয়াছে, সকলে মহা উদ্বিগ্ন। এই অবস্থাতে আমি গিয়া যখন নিকটে দাড়াইলাম, তখন বাবা আঠার বৎসরের পর প্রথম আমার মুখের দিকে চাহিলেন, কিন্তু আমাকে দেখিয়া মুখ