পাতা:আত্মচরিত (৩য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪৮৮

སྣ་ শিবনাথ শাস্ত্রীর আত্মচারিত [ ২২শ পরিঃ মিষ্টার ব্লেকারের উপাসক মণ্ডলী ক্রমে ডালহৌসী ইনষ্টিটিউট সুইতে নানা স্থানে ভদ্রলোকের বাড়ীতে বাড়ীতে উঠিয়া যায়, এবং কয়েক বৎসর নিয়ম মত তাহার কার্য্য চলে। অবশেষে মিষ্টার ব্লেকার কার্য্যগতিকে স্থানান্তরিত হওয়াতে তাহা डर्टब्रा যায়। উপাসক মণ্ডলী চালাইয়া দেখিতে পাইলাম যে, প্রধানতঃ যাহাদের জন্য তাহা স্থাপন করা হইয়াছিল, তঁাহারা বড় আসিতেন না। ইংরাজ বা ফিরিঙ্গী অল্পই আসিতেন ; প্রধানতঃ এ দেশীয় বিলাত ফেরত লোকেরাই যোগ দিতেন। शांशी श्छेद, उांश७ ज्ञश्व् िन् । ইন্দোরে প্রচার যাত্রা ।-ইংলণ্ড হইতে দেশে পৌছিয়াই আমি আবার ধর্ম্ম প্রচার কার্য্যে মিযুক্ত, হইলাম। অপরাপর কার্য্যের মধ্যে ইন্দোরে প্রথম প্রচার যাত্রা স্মরণ আছে। আমার বন্ধু নবীনচন্দ্র রায় তখন, কর্ম্ম হইতে অবস্থিত হইয়া খাণ্ডোয়াতে বাস করিতেছিলেন, সেখান হইতে তিনি রাষ্ট্রলামে এক কর্ম্ম পান। আমি ১৮৮৯ সালের নভেম্বর মাসে শ্রীযুক্ত লছমন প্রসাদকে সঙ্গে লইয়া খাণ্ডোয়া ও রট লাম হইয়া ইন্দোরে গমন করি। সেখানে কতকগুলি উৎসাহী ব্রাহ্ম ছিলেন। ইন্দোরে। আমি রাজ-অতিথি রূপে রাজার অতিথিশালাতে আশ্রয় পাই। আমার পরিচর্য্যার জন্য চাকর বাকর এবং যাতায়াতের জন্য গাড়ি নিযুক্ত হয়। . ক্রমে আমি কার্য্য আরম্ভ করি। ইন্দোরে যেখানে ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্টের রাজপ্রতিনিধি ( Resident ) থাকেন, তাহ রেসিডেন্সি বিভাগ বলিয়া খ্যাত। এই রেসিডেন্সি বিভাগে অনেক ভদ্রলোকের বাস। আমার ব্রাহ্ম বন্ধুগণ আমাকে রেসিডেন্সি বিভাগে একটি বক্তৃতা দিবার জন্য অনুরোধ করেন। তঁহাদের অনুরোধে আমি বক্তৃতা করিতে রাজি হই। তঁহার রেসিডেন্সি বিভাগে একটি হল স্থির করিয়া আমার বক্তৃতার বিজ্ঞাপন বাহির করেন। ঐ মুদ্রিত বিজ্ঞাপনের এক খণ্ড রেসিডেন্ট