পাতা:আত্মচরিত (৪র্থ সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ルw/] কেশবচন্দ্র বলপূর্বক মন্দির অধিকাৰ কবিলেন R তাহারা বাজি হইলেন না । কে সভাপতি হইবেন, এই বিচার লইয় অনেকক্ষণ কাটিয়া গেল। শেষে কেশব বাবু দুৰ্গামোহন বাবুকে সভাপতি করিতে বাজি হইলেন। কিন্তু ভোট দিবার সময়, কে সভ্য কে সভ্য নয়, এই বিচাব আবাব উঠিল। কেশব বাবুব বন্ধুগণ বিরোধীদলের অনেকের স্বন্ধে আপত্তি করিতে লাগিলেন। যাহা হউক, অবশেষে কেশব বাবুর সন্মতিক্রমে দুগামোহন বাবুকে সভাপতি করা হইল। তদনন্তব কেশববাবু to? Sje পদচ্যুতি সম্বন্ধে প্রস্তাব উপস্থিত করিতে চাহিলেন । দুগামোহন বাৰু স। শুপতিৰূপে সে প্রস্তাব উত্থাপনের ভাব আমাৰ প্রতি অৰ্পণ করিলেন । আমি যেই প্রস্তাব কবিতে দাড়া হলাম, অমনি কেশববাবু সদলে সভা • fগ কবিয়া গেলেন। এদিকে সেনবংশীয় বালকগণ ও তাহাদেব বালক(গগণ চীৎকার ও গোলমাল কবিতে লাগিল । আমরা সেই গোলমালেব মধ্যে কয়েকটা নিৰ্দ্ধারণ ( resolution ) rাস করিলাম। একটির দ্বারা কেশব বাবুকে আচার্য্যের পদ হইতে নামান হইল, অপরটার দ্বাবা কয়েকজন আচার্য্য নিয়োগ করা হইল । কে এ বচন্দ্র বলপূর্বক মন্দির অধিকার করিলেন -এই গোল বৃহস্পতিবারে। পরবর্তী ব্যবিবারে ২৪শে মার্চ সংবাদ আসিল যে কেশৰ বাবু মন্দিবের দ্বাবে চাবি দিয়াছেন, এবং মন্দির রক্ষণব জন্য কয়েকজন অনুচরকে "ন্ম/স্প্য স্থাপন কবিয়াছেন। এই সংবাদ পাইয়াই দ্বারকানাথ গাঙ্গুলি ভায়া আমাব নিকট আসিয়া উপস্থিত, “চলুন, আমরাও ব্রহ্মমন্দিরের দ্বারে তালা চাবি দিয়া আসি। মন্দির তা আমাদেরও, কারণ সকলে মিলিয়া টাকা দিয়াছি, কেশব বাবু একলা কেন বলপূর্বক অধিকার উরিবেন ?” আমি এসব বিবাদে থাকিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করাতে আমার প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করিয়া, তিনি অপর দুইজন বন্ধুকে লইয়া তালাচাৰি দিতে গেলেন । সেই তালাচাবি দেওয়ার ব্যাপার এক কৌতুককর ঘটনা। আরকানাথ