পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদশ হিন্দী-হোটেল Sik N ঠাকুর । যাও না, তুমি আজই চলে যাও। সামনের মাসে কেন, মাইনেপত্তির চুকিয়ে আজই বিদেয় হও না-তোমার মত ঠাকুর রেলবাজারে গড়ায় গড়ায় মিলবে বেচু চক্কত্তি বলিলেন-চুপি চুপ পদ্ম, চুপ কর। খন্দেরপত্র আসচে যাচ্চে, ওকথা এখন থাক। পরে হবে-আচ্ছা তুমি যাও এখন হাজারি ঠাকুর অনেক রাত্রে হোটেলের কাজ মিটিল। শইবার সময় হাজারি বংশীকে বলিল-দেখলে তো কি রকম অপমানটা আমার করলে পদ্মদিদি ? তুমিও ছড়ি, চল দজনে বেরিয়ে যাই। দাখো একটা কথা বংশী, এই হোটেলের ওপর কেমন একটা মায়া পড়ে গিয়েছিল, মাখে বলি বটে যাই যাই-কিন্তু যেতে মন সরে না। কতকাল ধরে তুমি আর আমি এখানে আছি ভেবে দ্যাখো তো ? এই যে আপনার ঘর বাড়ী হয়ে গিয়েচে-তাই না ? কিন্তু এরা-বিশেষ করে পদ্মদিদি এখানে টিকতে দিলে না। এবার সত্যিই যাবো। বংশী বলিল-যতীশকে তুমি ডেকে দিলে না ও আপনি এসেছিল ? --আমি ডেকেছিলাম। ওর অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েচে, আজকাল খেতেই পায় না। তাই ডাকলাম বলি পরোনো খন্দের তো, কত লোকে খেয়ে যাচ্চে, ও একটা সিন্নি খেয়ে যাক। এই তো আমার অপরাধ। পরের মাসের শাভ পয়লা তারিখে রেল বাজারে গোপাল ঘোষের তামাকের দোকানের পাশেই নািতন হোটেলটা খলিল। টিনের সাইনবোড লেখা আছে-- g आमभ श्म्मिद-टशदफेज হাজারি ঠাকুর নিজের হাতে রান্না করিয়া থাকেন। x छाऊ, ७ाव्न, भाछ, भारत नव अकभ aन्छूठ थाrक।ع % পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও সস্তা। আসন: দেখােন : পরীক্ষা করুন!