পাতা:আদর্শ হিন্দু হোটেল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদশ হিন্দী-হোটেল SA কেহ লইয়া যায় না। নিজে দ-একবার গিয়েছিল, বেশীদিন টিকিতে পারে। माई। छाईवgद्ध वादश लाल नक्ष। হাজারির সঙ্গে কুসমে সেই সব কাহিনীই বলিতে লাগিল। ছেলেবেলায় গ্রামে কি পথে কি করিয়াছিল, সেই বিষয়ে কথাও তাহার। আর ফরায় না। -এখানে ছোলার শাক পয়সা দিয়ে কিনতে হয়। আমাদের গাঁয়ের যোগীপাড়ার মাঠে আমরা ছোলার শাক তুলতে যেতম জ্যাঠামশায়-একবার, তখন আমার বয়েস নবছর, আমি আর সাধ, কুমারের মেয়ে আদর, আমরা দ’জনে গিয়েছি ছোলার শাক তুলতে-একটা মিন্সে দেখি জ্যাঠামশায় ছোলার ক্ষেতে বসে কচি ছোলা তুলে তুলে খাচ্ছে। আমাদের না দেখে দৌড় দৌড়, বিষম দৌড়! আমরা তো হেসে বাঁচি নে-ভেবেছে বিঝি আমাদের ক্ষেত! বলিয়া কুসমে মাখে কাপড় দিয়া হাসিতে হাসিতে গড়াইয়া পড়ে আর पैक ! হাজারি দেখিল, ইহার ছেলেমান ষী গলপ শানিতে গেলে ওদিকে হোটেলে যাইতে বিলম্ব হইবে-পদ্ম ঝি মােখ নাড়ার চোটে অতিষ্ঠা করিয়া 赣 সে উঠতে যাইতেছে, কুসম বলিল-দাঁড়ান জ্যাঠামশায়, আপনার জন্যে একটা জিনিস ক’রে রেখেছি। সেইটো দেবার জন্যেই আপনাকে নিয়ে स्थैaा ! বলিয়া একটা কাপড়ের পাটলি খালিয়া একখানা কাঁথা বাহির করিয়া হাজারির সামনে মেলিয়া ধরিয়া বলিল-কেমন হয়েছে কাঁথাখানা ? --বঃ, বেশ হয়েছে রে! কুসম কাঁথাখানি পাঠ করিতে করতে হাসিমখে বলিল-আপনি এখানা রাত্রে পেতে শোবেন! আপনি শােধ মাদরের উপর শায়ে থাকেন হোটেলে, -আমার অনেক দিনের ইচ্ছে একখানা কাঁথা আপনাকে সেলাই ক’রে দেব। দ-তিন মাস ধরে একটি একটা করে এখানা আজ দিন পাঁচ-ছয় হ’ল शीgछ ।