( বধিরাক্ত কলেবরে বেতালের প্রবেশ ) বেতা—“আনন্দ রহে ! আনন্দ রহে|” ! ! * ( নেপথ্যে “সব ঠিক” “হর হর হর হর হর হুর' ) { (लश्-पूछ1) বেতা—বলি হ্যা র্যা তুই আমাকে গরদে দিতে বল্লি কেন, তাইতে তে রক্তারক্তি হয়ে গেল, তুই পালা—তোকে ধত্তে আসছে, কেটে ফেলবে । সেলি—প্রহরী ! প্রহরী ! ওরে কে আছিস রে । বেতা—আবার বুঝি একটা খুনোখুনি করবি, আমি যাই, “আনন্দ রহে ! আনন্দ রহে৷” !! - (নেপথ্যে—“সব ঠিক” “হর হর হর" ) বেতা-ওই শোন"সব ঠিক"আসছে,পালা—আমি বলি উল্লুক ভালুক সং সেজেছে, তা নয় কাটাকাটি কত্তে সেজেছে তাই কাল বনের ভিতর ছিল, “তানন্দ রহে ! আনন্দ রহে৷” !! (প্রস্থান ) সেলি-(স্বগত) এই তো সুযোগ, এখানে কেউ কোথাও নেই এমন সময় আর হবেন, সম্মত হোগ বা না হোগ মুচ্ছ, এখন তে৷ তার বল করতে পার্ব্বেন—এ সুযোগ ছাড়া নয় । (দুইজন আহত সৈনিকের প্রবেশ ) ১সৈন্য—এইখানেই সেই বেট আছে, এইখানেই “জানন্দ রহে৷” ডেকেছে । সেলি-তোমরা সে পাগলাকে ছেড়ে দিলে কেন ? ২সৈন্য-সহাজাদা ! আমাদের কোন অপরাধ নাই, এমন ইদের দিনে যে সর্ব্বনাশ হবে কে জানতে । ১সৈন্য—আমরা মনে কল্লেম যে ইদের দিন তাই সং সেজে আমোদ করে বেড়াচে, পাগলটাকে নিয়ে আমরা গারদের দেীর গোড়ায় গিয়েছি আর “সব ঠিক" বলেই কোপাতে আরম্ভ কল্পে । శ్నీ
- * * * “... },