( سرايئ ) ঘাতক আমার প্রাণ বিনাশ প্রতীক্ষায় দণ্ডায়মান, গৃহিণীর করে দুগ্ধ-পাত্র বিষ-পাত্র অনুমান হয়, হোক ; সতর্কতার বলে তামি জীবিত অছি ; নচেৎ আকবারের কৌশলে এতদিন জীবন যাত্র উষ্যাপন কতে হতো, কিন্তু সেদিন “আনন্দে রহে৷” আমার প্রাণ দাতা, (ঔষধ গুলিয় ) যন্ত্রণ বৃদ্ধি কর্ব্বে সন্দেহ নাই, মা ঔষধ খাও । লহ—কেও বাব ! মান—কেন মা মমন কচো ? লহ—তাজ অনুগ্রহ করে বলে যাবেন একটু জল ঘরে রেখে যায় । ওরে দাড়া, দাড়া, ভয় পাবে অখন, একটু জল চেয়ে রাখি । মান-কেন দুধ রয়েছে, জল যে নিযেধ মা, এই ঔষধটা খাও । লহ-ন বাবা ও ঔষধ খাবোন, বাবা তোমার হাতের ঔষধ বিষ । বাবা, বাবা ঔষধ আর আমি খেতে পাচিনি, বাব| দাড়িওনা, নখ দে আমি তোমার চোক গেলে দেব, এখনও দাড়িয়ে—এই দিলুম ( উঠিতে উদ্যত ) মাগো ! (পতন) ! মান—উত্তম | ( প্রস্থান ) ( জল লইয়া কানুনের প্রবেশ ) কানু—ওমা অনাছিষ্টি কথা, ৰুগি জল খাবেন। তে। কি হাওয়া খেয়ে বঁচিবে, দিদিও ধরেছে জল খেলে র্বাচবে না, রেখে দাও তোমার হকিমের কথা । লহ-মুখ ছিড়ে দিই, মুখ ছিড়ে দিই, মুখ ছিড়ে দিই । কানু-ও মাগো ! দিদি এই দোরগোড়ায় জল রইলো খাস এ ৰুগির কাছে দশজন থাকতে হয়, তা না একজন থাকবার যে। নেই, বলেন হকিমের হুকুম । লহু—( দণ্ডায়মান হইয়া ) ভয় হবেন, এই এমি করে, এমি করে দাড়িয়ছে। (ক্তিৰ মেলিয়ে দেখান )
পাতা:আনন্দ রহো.djvu/৭৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।