পাতা:আমতণ্ডূল নৈবেদ্য দিয়া বিষ্ণুপূজা হইতে পারে কি না এতদ্বিষয়ক বিচার.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ sفد r হইয়াছেন এবং ধর্থশাস্ত্র, পুরাণশাস্ত্র প্রভৃতিত্তে লবিশেষ দৃষ্টি না থাকতে পুরাণবচনের সর্বসম্মত চিরপ্রচলিত যথার্থ অর্থকে আধার কপোলকল্পিত অভিনব অপ্রমাণিক অর্থ স্থির করিয়া প্রতিবাদী মহাশয়ের যে আহ্বাদে গদগদ হইয়া । ধর্ম্মশাস্ত্র বিষয়ে স্বীয় পারদর্শিতার পরিচয় দিয়াছেন এক্ষণে । এই মীমাংসাতে র্তাহীদের সে বিরোধ আশঙ্কা যে সমুলে দুরীকৃত হইল তাহাতে আর কোনও সন্দেহ নাই। অধুমা বোধ করি সর্বশাস্ত্রবেত্তা প্রতিবাদী মহাশয়ের অঙ্গীকার করিতে পারেন এই মীমাংসিত সিদ্ধান্ত অর্থ প্রাচীন ও চিরপ্রচলিত, আমার কপোলকপিত বা লোক প্রতারণার্থ বুদ্ধিবলে উদ্ভাবিত অভিনব পদার্থ নহে। বিষ্ণুপূঙ্গয় আমান্নদান বিষয়ক সুস্পষ্ট প্রমাণ বলির প্রতিবাদী মহাশয়েরা যে বচনগুলি অভিপ্রায়মতে উদ্ভূত করিয়াছেন এক্ষণে সেই সেই বচমের প্রকৃত তাৎপর্য্যার্থ ক্রমশঃ প্রদর্শিত হইতেছে । “ব্রহ্মবৈবর্ত্তপুরাণীয় জন্মখণ্ডের বচন যথা— শূদ্রশ্চেদ হরিভক্তশ্চ নৈবেদ্যভোজনোৎসুকঃ । জামান্নং হরয়ে দত্ত্বা (১) পাকং কৃত্বা ৮ খাদতি।” (১) পকিং কুত্বা ন খাদয়েৎ, ইত্যুেব পঠি: , p r পাক করিয়া আছার কঞ্জিবেক না। ইছাই যথার্থ ও সঙ্গও পাঠ কিন্তু যে পাঠ উদ্ভূক্ত করিয়া বিচার করা যাইতেছে মেছেছু উচ্ছ শব্দকল্পদ্রুময়ত্ব বলিয়া সকল প্রতিবাদী মছ, শল্পেরই লম্বামিত। আর ঐ শোকের পাঠ প্রতিবাদী মহt শয়দের ইচ্ছানুরূপ অক্টোও স্বীয় পুস্তকে উদ্ভূত হইয়াছে