পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৪১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অতীসার-চিকিৎসা । ੨d ক্রিমিজন্য অতি সারারোগ বড়ই কঠিন ; ক্রিমি সকল পকাশয়ে সঞ্চিত হইলে, পুনঃপুনঃ দাস্ত হইতে থাকে, এবং বড় কেচোর ন্যায় ক্রিমি সকল আমাশয় হইতে উৰ্দ্ধগামী হইয়া পুনঃ পুনঃ বামন জন্মায় ও মুখ হইতে বমনকালে নিৰ্গত হয় এবং হৃদয়ে বেদন উৎপাদন করে। এই অবস্থায় জর প্রবল রূপে প্রকাশ পায় ও পিপ্লাস, দাহ প্রভৃতি লক্ষণও অনেকস্থলে দৃষ্ট হয়। এইরূপ লক্ষণাক্রান্ত অতীদাররোগ বিশেষরূপ পরীক্ষা করিয়া চিকিৎসা কার্য্যে প্রবৃত্ত হইবে । কারণ উহা অনেক স্থলে পিত্তা ষ্টীসার বা ত্রিদোষজ অতীসাব্ল বা জ্বরাতাসার বলিয়া ভ্রম হইয়া থাকে। এই অতীসারে বড় কেচোর ন্যায় ক্রিমি মুখ হইতে বা গুহ্যদ্বার হইতে পুনঃপূনঃ নিৰ্গত ३३८७ (२) यiश ! আমাতীসাররোগে নানা বর্ণ আমরাক্তাদি সংযুক্ত মল নিৰ্গত হয় এবং উদরে বেদনার আধিক্য লক্ষিত হয় ও ভুক্ত দ্রব্য জীর্ণ না হওয়ায় বাতাদি দোষত্রয় কুপিত হইয়া সহস। এই রোগ উৎপাদন করে ; এই রোগের চিকিৎসা কালে উহার স্বীয় লক্ষণ দ্বারা রোগ বিশেষরূপে স্থিরীকৃত করিয়া ঔষধ প্রয়োগ করা একান্ত কর্ত্তব্য । সর্ব্ব প্রকার অতীসারের চিকিৎসাকালে রোগীর মলের উপর বিশেষ লক্ষ্য করিবে অর্থাৎ মলের বর্ণ মিলে শ্লেষ্মা বা রক্ত অল্প বা অধিক পরিমাণে BBBBD BDDS BDDDB SBBDS0 SDBD DS BDBDB BD BDBDSSDD DDBDD DBBB পাতলা বা গাঢ় ইত্যাদি পুনঃপুনঃ পরীক্ষা করা কীর্ত্তব্য। অতীসার রোগ কি রূপে উৎপন্ন হইয়াছে, তাহা ও পরিজ্ঞাত হওয়া আমিশ্যক, কারণ গ্রহণীরোগ। কুপথ্যাদি বশতঃ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইয়া অনেক সময়ে অতীসররূপে পরিণত হয় এবং অজীর্ণতা সত্ত্বে অহিত্যচরণ দ্বারা সহসা প্রবল অতীসার রোগ উৎপন্ন হইতে দেখা যায়। যেরূপ পুরাতন জরীরোগী আহিত্যাচরণ করিলে নবজারে আক্রান্ত হয়, সেইরূপ অহিত্যাচার বশতঃ গ্রহণীরোগও অতীসাররোগে পরিণত হইয়া থাকে । চিকিৎসাকলে তত্তৎকারণের উপর লক্ষ্য রাখা @ं क6} । সাধারণতঃ অতিসারের নূতন অবস্থায় "বায়ক ঔষধ প্রয়োগ করা উচিত। নহে, যেহেতু সহসা মল রুদ্ধ হইলে, আহা হইতে শোখ, জ্বর, প্লীহা, উদারী,