পাতা:আয়ুর্ব্বেদ-শিক্ষা (প্রথম খণ্ড) - অমৃতলাল গুপ্ত কবিভূষণ.pdf/৬০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃষ্ণ-চিকিৎসা। " 8ዓፍ মাধ্যাণী, জীবন্তী ও ষষ্টিমধু’ এই সকল দ্রব্য সমভাগে মিলিত /১ সের। যথানিয়মে তৈল *ाक कब्रिश्ना छiकिशो बाड्नेहद । দাহিরোগে-পথ্য । সর্ব্ববিধ দাহিরোগে শালি তণ্ডুলের অন্ন, কঁচামুগ, মসুর ও বুটের দাইলের যুষ, কুমড়া, কাকুড়, মোচা, কঁঠাল, লাউ, নারিকেল, খৰ্জ্জুর, চিনি, দুগ্ধ ও মাখন প্রভৃতি শীতল দ্রব্য সেবন করিতে দিবে এবং রোগীকে শীতল জলে স্নান করাইবে ; কিন্তু জ্বরাদি রোগের নূতন অবস্থায় দাহ থাকিলে, সেই সেই রোগের দোষের বলাবল অনুসারে খৈরমণ্ড, যবমণ্ড প্রভৃতি পথ্যের ব্যবস্থা করিবে । তৃষ্ণ-চিকিৎসা । তৃষ্ণার সাধারণ লক্ষণ। পিপাসা উপস্থিত হইলে রোগীর তালু, ওষ্ঠ, কণ্ঠ ও মুখে মুচী বিদ্ধবৎ বেদনা, ঐ সকল স্থানে দাহ, সর্ব্বাঙ্গে সন্তাপ, মোহ, ভ্রান্তি ও প্রলাপ ; এই সমস্ত লক্ষণ প্রকাশ পায়। বাতিক তৃষ্ণর লক্ষণ। বাতিক তৃষ্ণারোগে মুখের মলিনতা, শুষ্কতা BBKDBS DBLS DBDB KLELL0 D BDLDD SDDSS i D DD gDDD DBB DD BDS BDDB BB sD DBDgB BDBD B KD DBDBD S পৈত্তিক তৃষ্ণার লক্ষণ। পৈত্তিক তৃষ্ণারোগে রোগীর মূৰ্ছি, অরুচি, প্রলাপ, দাহ, অত্যন্ত মুখশোষ, শীতল দ্রব্য সেবনে অভিলাষ, মুখের তিক্ততা, চক্ষু রক্তবর্ণ এবং কণ্ঠদেশ হইতে ধূম নিৰ্গমবৎ বোধ হইয়া থাকে। শ্লৈষ্মিক তৃষ্ণার লক্ষণ। স্বীয় কারণে কুপিত শ্লেষ্মা পাচকাগ্নিকে আচ্ছাদিত ও বারিবাহী ধমনীকে শুষ্ক করিয়া শ্লৈগ্নিক তৃষ্ণা উৎপাদন করে। এই রোগে রোগীর নিদ্রাধিক্য, শরীর ভারবোধ এবং মুখ মধুরীরস বিশিষ্ট হয়। বিশেষতঃ রোগী তৃষ্ণ দ্বারা পীড়িত হইয়া অত্যন্ত কৃশ হইয়া থাকে ,