পাতা:আর্য্যদর্শন - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্য্যদর্শন। । কার্ত্তিক ১২৮২ { |o थानभद्र शूलं निश भैबारडो नगै उहउ | মহাসাগরে সম্মিলিত হইয়াছে। উহার উভয় কূলে ব্রহ্মদেশ বা মগের মুলুক। ঐ | পার্ব্বতীয় প্রদেশের এক ভাগ বঙ্গোপ| সাগর সংস্পর্শ করিয়া কিঞ্চিৎ পূর্ব্বভাগে বক্রগতি হইয়াছে। যেখানে সাগর পর্বত সঙ্গম হইয়াছে, সেইখানে চট্টগ্রাম ও ভারতবর্ষ আরাকান হইতে বিযুক্ত হইब्रांप्इ । हैशंद्र अक्रिरभं७ मरशद्र शृङ्मक । অতএব বঙ্গোপসাগর ও পার্ব্বতীয় প্রদেশে যে ত্রিকোণ স্থান হইয়াছে, তাহাই চট্টগ্রাম। উছার উত্তরে ফেণী নামক ক্ষুদ্র नौ डांब्रङवर्ष श्हेड डैशरक बिझिन्न করিয়াছে। জলপথ ভিন্ন চট্টগ্রামে যাওয়া যায় না। হয় পদ্মা মেঘনা ও সুনার | बन ब्जिा २०४८ नि. नो-शब्जाइ, नग्न অকুল সাগর দিয়া দুই দিবসে বাষ্পীয় যানে চট্টগ্রামে যাইতে হয়। डेडद्र পথই বাঙ্গালীর কাছে দুর্গম। চট্টগ্রামে মনুষ্যের কীর্ত্তি অপেক্ষা | প্রকৃতির কীর্ত্তি অধিক। পশ্চিমে সফেন সুনীল সমুদ্র সুশোভিত রহিয়াছে। যে | স্থলে দাড়াও প্রায় চতুর্দিকে মেঘাকার এবং কোন কোন স্থলে হরিং অরণ্যাচ্ছাদিত পর্ব্বত দেখা যায়। উপরোক্ত বিস্তীর্ণ পার্ব্বতীয় প্রদেশ হইতে একটা সামান্য শাখা সমুদ্রকুল |बिा खेडद्र रहेड प्लेअरबर भश डांश | পর্যন্ত অর্থাৎ চট্টগ্রাম নগর পর্যন্ত পরি |ব্যগু হইয়াছে। তাহার দক্ষিণে বিক্ষিপ্ত : डाएर ईरे ७की अशक्र शाशफू ग्रूडेश्य | ইহার মধ্যে একটা এমন্ত স্থলে স্থিত যে | তাহার চতুঃপাশ্বে সমূত্রের জল। এই | সকল সংলগ্ন ও বিক্ষিপ্ত পর্ব্বত থাকায় | চট্টগ্রামের যেখানে দাড়াও চতুর্দিকে পর্ব্বত দেখা যায়। এই সকল স্কুঞ্জ পর্ব্বতের আকার আয়তন বা গঠনে কোন রমণীয়ত্ব না থাকিলেও প্রকৃতি ও জনরবে উহাদিগকে কৌতূহলস্থল করিয়াছে। পূর্ব্বেক্ত সমুদ্রকুলগামী পর্ব্বতশাখার অত্যুচ্চ শৃঙ্গে চন্দ্রনাথ নামক তীর্থ আছে। এক কালে | ঐ চন্দ্রনাথের পাষাণময় মন্দির ছিল। ভূমিকম্প বা স্বাভাবিক অন্য কোন ঘট নায় ঐ প্রস্তরময় মন্দির অধিতাকা নিপতিত হইয়াছে। মন্দিরের সোপাণ ও একখানি মাত্র প্রশস্ত প্রস্তর চিহ্ন স্বরূপ অদ্যাপি গিরিশৃঙ্গ-সংলগ্ন আছে। যেখানে भनिद्र झिल, **ङ विशां श्७ब्रtग्न তথায় একট অতলম্পর্শ অস্থর্যাম্পশ্য ভঙ্গ দেখা যায়। তাহারই সেতু স্বরূপ ঐ প্রস্তরখণ্ড রহিয়াছে। লোকে বলে কলিযুগে চন্দ্রনাথ পাতালে গিয়াছেন। ७क्रम थकौ हैठेरुभग्न नामांना भनिtब এক শিলাময় শিবলিঙ্গ অধিষ্ঠিত থাকিয়া যাত্রীদের পূজা হরণ করিতেছে। উভয় মন্দিরের মধ্যভাগে একটা পুরাতম বটবৃক্ষ দণ্ডায়মান আছে, কালে তাহার শাখা - প্রশাখা শোভাহীন ও হাসপ্রাপ্ত হইয়া{ গিয়াছে। ঐ মন্দিরে অধিরোহণ রূহু | | ব্যাপার। অৰ্দ্ধ পথ পর্যাপ্ত একটী ইষ্টক । সোপান আছে। কথিত আছে কলিকাতা o o o