পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/১৯৯

ܵܠܹ জীবন-বৈচিত্র্য । | סילס ל ולואן}ל ক্রমে হৃদয়ের লজ্জাদি আবরণ স্বলিত হইলে যাহা পরিপাক হইয়া হৃদয়ে স্নেহসাররূপে স্থিতিলাভ করে এবম্বিধ কল্যানজনক সুজনের প্রেম কদাচিৎ कiउठ कट्रों यां? । আত্মলোপই প্রেমের চরমোৎকর্ষ। পারসীক কবি জেলালুদ্দীন মসনবি এ সম্বন্ধে একটি সুন্দর আখ্যায়িকা লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। এক ব্যক্তি তাহার প্রিয়তমার গৃহে প্রবেশার্থী হইয়া দ্বারে করাঘাত করাতে ভিতর হইতে প্রশ্ন হইল, “কে তুমি ?” তদুত্তরে সে বলিল, “আমি।” দ্বার তথাপি পূৰ্ববৎ রুদ্ধ রহিল এবং ভিত্তির হইতে প্রতুত্তর আসিল, “এ গৃহে তোমার ও আমার, উভয়ের স্থান হইবে না।” এই কথা শুনিয়া ঐ ব্যক্তি সে স্থান হইতে চলিয়া গেল এবং বনে যাইয়া কঠোর তপস্যা আরম্ভ করিল। এক বৎসর পরে ফিরিয়া আসিয়া সে পুনর্ব্বার উক্ত গৃহদ্বারে করাঘাত করাতে আবার ন্তিতর হইতে প্রশ্ন হইল, “কে তুমি ?” সে তদুত্তরে এবার বলিল, “আমি তুমি।” তাতার প্রবেশের জন্য তৎক্ষণাৎ দ্বার উন্মুক্ত হইল। আর একজন পারসীক কবি ( হিলালি) ঠিক এই কথা বংশীর মুখ দিয়া বলাইঘাছেন। বংশী বলিতেছে, “আমি বুঝিতে পারিতেছি না। আমি আমি তুমি তুমি, না তুমি আমি ?” ভারতবর্যের সর্বশ্রেষ্ঠ পত্নসীক কবি আমীর খঞর মুখেও সেই মাথা “श्यम् ङ् यूलं, फूर् भम् $1ॅ'], মন তন যুদম, তু জান যুদী { ত। কস ন গোয়েদ, বাদ অজী, মন দােগরম, তু দাগরী ||” DD DD BBBBDS DDD DDD DBDBDDSS DDB BDD DBDBBS BB প্রাণ হইয়াছ। অতএব অতঃপর কেহ যেন বলে না যে, আমি ভিন্ন, তুমি ভিন্ন। প্রেমের ইহার অপেক্ষা উচ্চতর আদর্শ আর কিছুই হাঁটতে পারে না, এবং মানুষ যে পরিমাণে এই আদর্শ কার্য্যে পরিণত করিতে পারে সে ঠিক সেই পরিমাণে প্রেমের স্বৰ্গসুখে সুখী হয়। এ সংসারে আত্মবিসর্জনে যে সুখ লাভ করা যায় তাহার সহিত আর কোনও সুখের তুলনা হয় না । এই জন্যই মানবচরিত্রজ্ঞ পণ্ডিতরা বলেন, যে ভালবাসা পায় তাহার অপেক্ষা যে ভালবাসে সে অধিক সুখী। এই জন্যই কবিগণ নিরপেক্ষ প্রেমের এত পক্ষপাতী। মহাকবি সেকসপীয়াবু বলেন, যে প্রম প্রাধিত হইলে প্রদর্ত্ত