পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ).pdf/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

धांत्र१, ४७>s । उठीक्षांठ । ܘܟܠ ভাষাতত্ত্ব। () ) আমরা হিন্দু। আমাদের ধর্ম্ম, দর্শন, কাব্য প্রভৃতি যাহা কিছু সবই সংস্কৃত আদর্শের ছাচে ঢালা । শাস্ত্রের যে সমস্ত বচন আমরা শ্রদ্ধার সহিত মানিয়া চলি সেগুলি সব সংস্কৃতে লিখা। আমাদের দৈনিক সন্ধ্যা-আফ্রিক, পূজা, শ্রাদ্ধ বিবাহদি কার্য্য সমস্তই সংস্কৃতে অথবা সংস্কৃত ভাষার সাহায্যে সম্পাদিত হইয়া থাকে। প্রাচীন কালে লোক বাদ বিতণ্ডা করিবার সময় সংস্কৃত ভাষায় করিত, ফলতঃ সংস্কৃতিই তাহদের পাণ্ডিত্যপ্রকাশের প্রধান অবলম্বন ছিল -এখন আমরা তাহার স্থানে নিজ নিজ প্রদেশীয় ভাষার আশ্রয় গ্রহণ করিয়াছি । সংস্কৃত ভিন্ন যে সমস্ত ভাষায় প্রাচীন গ্রন্থাদি লিখিত হইত। তাহার সাধারণ DBD SLKDBSS DDB DBBDBBBBB DDBD KDDBDBDD BB DBDBDD BDS কথন করিয়া থাকেন তাহাকেও আমরা “প্রকৃত" সংজ্ঞা দিয়া থাকি । মারাঠী, গুজরাটী প্রভৃতি যে সমস্ত রীতি উত্তর ভারতে প্রচলিত তাহার নামও প্রাকৃতি । সাধারণের ধারণা সংস্কৃতই এই গুলির মধ্যে প্রাচীনতম, আর প্রাকৃতিগুলি नहठ-ललूठ । জগতের সমগ্র জাতির সম্মুখে একমাত্র ভারতবৰ্ষই ভাষাতত্বের ( Philology ) আদিম জন্মভূমি বলিয়া দাবী করিতে পারে। কৃষ্ণ যজুৰ্বেদ সংহিতা একখানি সুপ্রাচীন গ্রন্থ । ইহাতে ভাষাতত্ত্বের উৎপত্তি-তত্ত্ব আলোচিত হইয়াছে। ইহাতে একস্থানে লিখিত আছে-“বাশ্বৈ পরাচ্য ব্যাক্কতাবাদত্তে দেবী ইন্দ্রনক্রবন্নিামাং নৌ বাচং ব্যাকুবিত সোহব্রবীন্দ্বরং বৃণৈ মহং চৈ বৈষ বায়’ব চ সহ গৃহতে ইতি তন্মাদৈন্ত্রবায়বঃ সহ গৃহতে তামিন্দ্রে। মধ্যতোইবক্রম্য ব্যাকরোত্তস্মাদিয়ং ব্যাকৃতাবা গুগ্ল্যুতে।” অর্থাৎ এক সময়ে বাকু পরা (Inarticulate) AKR W<Tito 5 (Undistinguished) foot || voir দেবতাদল ইন্দ্রকে বলিলেন--“আমাদের বাকুকে ভিন্ন ভিন্ন অংশে বিভাগ করিয়া দিউন।” তিনি বলিলেন-“আমি তোমাদিগকে বর দিব, আমার এবং বায়ুর উভয়ের জন্য এক পাত্রে সোম ঢালিয়া দেওয়া হউক।” এই জন্যই ইন্দ্র ও বায়ু উভয়ের মধ্যে একপাত্রে সোম ঢালিয়া দেওয়া হয়। তখন দেবতা দল তাহার মধ্যে থাকিয়া ইহাকে বিভাগ করিয়া লইলেন।