পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (তৃতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

is o' यशैदé ৩য় বর্ধ-২য় সংখ্যা । “অচলায়তনের” আলোচনা । سےصبح صحیح سستے ( “অচলায়তন’ ও ‘জীবনস্মৃতি” । ) প্রায় এক বৎসরের “আর্য্যাবর্ত্ত’ আমার হাতে এক সঙ্গে আসিয়াছে, এবং অল্পদিন হইল সে সকলের মধ্যে কোন কোন সংখ্যা পাঠ করিয়াছি। রবীন্দ্রDLE SSDuDBDBBDD BBDDD BBBB DBDBBBDD DDDzKLL DBDBuBY আলোচনা, তদুত্তরে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের পত্র এবং “অচলায়তন’ সম্বন্ধে বৃদ্ধ সাহিত্যিক অক্ষয়চন্দ্রের মন্তব্য বড়ই কুতুহলের সহিত পাঠ করিলাম। উক্ত “অচলায়তন’ সম্বন্ধে আমার কিছু বক্তব্য আছে, নিয়ে তাহা লিখিতেছি। অচলায়তনে দুইটি কথা বিশেষ ভাবে বলা হইয়াছে। প্রথম কথা এই যে, অর্থ না বুঝিয়া কতগুলি অবোধ্যাশব্দযুক্ত মন্ত্র উচ্চারণ করিয়া কোন ফল পাওয়া যায় না, উহাতে একান্তই বৃথা সময় নষ্ট হয়। এই কথাটা কবি এমনই পরিহাস-রসিকতার সহিত বলিয়াছেন যে, তাহ শুনিলে কবির বিপক্ষগণও হাস্য সম্বরণ করিতে পারেন না। কবির স্বকপোলকল্পিত “তটতট তোটয়া” প্রভৃতি অবোধ্য শ্লোকগুলি পরিহাসের পক্ষে অতি চমৎকার রচনা ; কিন্তু এই পরিহাসের সহিত র্তাহার অন্য একটি মতের সহিত সন্মুখসংঘর্ষণ উপস্থিত হইয়াছে । গত অগ্রহায়ণ মাসের ‘প্রবাসীতে’। ‘জীবনস্মৃতি” প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং যাহা লিখিয়াছেন তাহার কিয়দংশ এই-- “নুতন ব্রাহ্মণ হওয়ার পরে গায়িত্রী মন্ত্রটা জপ করার দিকে একটা কোক পড়িল । আমি বিশেষ যত্নে এক মনে ঐ মন্ত্র জপ করিবার চেষ্টা করিতাম। মন্ত্রটা এমন নহে যে সে বয়সে উহার তাৎপর্য্য আমি ঠিক ভাবে গ্রহণ করিতে পারি ! আমার বেশ মনে আছে। আমি ভুভুবঃশ্ব” এই অংশকে অবলম্বন করিয়া মনটাকে খুব করিয়া প্রসারিত করিতে চেষ্টা করিতাম। কি বুঝিতাম, কি ভাৰিতাম। তাহা স্পষ্ট করিয়া বলা কঠিন, কিন্তু ইহা নিশ্চয় যে, কথায় মানে বোঝাটাই মানুষের পক্ষে সকলের চেয়ে বড় জিনিব নয়। শিক্ষার ; সকলের চেয়ে বড় অব্দটা-বুঝাইয়া দেওয়া নহে, মনের মধ্যে ঘা দেওয়া। সেই আঘাতে ভিতরোধে জিনিষটা বাজিয়া উঠে যদি কোন বালককে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া বলিতে বলা হয়, তবে সে ঘাহা বলিবে সেটা নিতান্তই একটা ছেলে মানুৰী কিছু। কিন্তু যাহা সে SiB BB BHBDS EDB LBLBD BDD DBDB D BDGB BB BOt S DBDB BDBS