পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১১৩

थारेब्रा থাকএ দুইজনে ॥” কিছুদিন এই ভাবে কাটাইয়া কালুসাহেবের মনে । পড়িল,- “ . SSuBBBD B BBDD BBD S D DBB BDBD D DD DD DDS এইরূপে সুন্দরবনে ঘুরিতে ঘুরিতে একটি সুন্দর নগর তাঁহাদের নয়নপথে । পতিত হইল। তঁহারা পরিচয়ে জানিতে পারিলেন যে, তাহা শ্রীরামরাজার । ছাপাই নগর। ফকিরদ্ধয় ক্ষুধার্ত্ত হইয়া ছাপাই নগরে প্রবেশ করিলেন, যাৰন বলিয়া । শ্রীৱামরাজা তাহাদিগকে রাজধানীতে স্থান দিলেন না। ফকিরের সাপে রাজার । রাজ্য দগ্ধ হইতে লাগিল। শ্রীরামরাজা ইহা বুঝিতে পারিয়া ফকিরািন্বয়ের : শরণাগত হইলেন । গাজীসাহেব ছাপাইনগরের শ্রীীরামরাজাকে মুসলমান । ধর্ম্মে দীক্ষিত করিয়া নগর পরিত্যাগ করিলেন । পুনরায় দুইজন বন ভ্রমণ করিতে করিতে এক নদীকুলে উপনীত হইলেন-“এতেক কহিয়া পির বেছিমিল্লা বলিয়া। সিন্ধুকূলে নদীধারে পৌছিল যাইয়া ॥” এই নদীকূলে গভীর জঙ্গলে কতকগুলি কাঠরিয়া কাঠ কাটিতেছিল, . তাতারা আসিয়া কালু ও গাজীসাহেবকে যথেষ্ট সন্মান করিল। গাজীসাহেৰ সেই বনে এক ‘নগর স্থাপন করিবার সঙ্কল্প করিলেন। আল্লার অনুগ্রহে সঙ্কল্প তখনই কার্য্যে পরিণত হইল। স্বৰ্গ হইতে পরীগণ আসিয়া সাতদিনের BLK BDD YYY DDD DBg DBBDDB BYBD DBB DBBB D SS SDDBG মধ্যস্থলে সোণার মসজিদ প্রস্তুত হইল, মসজিদের চতুর্দিকে মণিমুক্ত বলমল করিতে লাগিল। রত্নকাঞ্চন নির্ম্মিত অসংখ্য অনুপম প্রাসাদ।রাজি । উষালোকের রক্তরাগে রঞ্জিত হইয়া বনমধ্যে এক অনির্বচনীয় শোভা । বিস্তার করিতে লাগিল। কালু ও গাজী মনের আনন্দে স্বর্ণমন্দিরে বাস করিতে লাগিলেন। নগরের নাম হইল স্বর্ণপুর বা সোণারপুর। “রাখ নাম স্বর্ণপুরি, . এইত মিনতি করি, কিবা হয় কহু মম স্থানে। গাজি বলে এহু হইতে, নাহি । দেখি কোনমতে, আর ভাল নাম কোন খানে ॥ জত লোগ জন ছিল, সবাকে । আদেশ দিল, এই স্থান জান স্বর্ণপুরি। এতেক বলিয়া পরে দুই সিংহাসন । পরে, বৈসে দোহে মন শান্ত করি।” এই স্থানে গাজীসাহেবকে ভূতে ধরিল, ” রমণীর রূপের নিকট ভগবৎ প্রেমের পরাজয় হইল। গাজীসাহেবের সোণাপুৰ : দেখিবার জন্য রজনীযোগে দলে দলে পরীগণ আসিতে লাগিল। কালু গাজী : দুই ভাই স্বর্ণসিংহাসনে নিদ্রিত আছেন, পরীগণ আসিয়া গাজীর রূপের ভূয়সী : প্রশংসা করিতে লাগিল, সবশেষে এমন মুদয় গুরুষের কোন সুন্দৰী পাত্রী