পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪২

আর্যবর্ত্ত। २व बर्द-भ गं५५ii | ساہیوال বৈদিকযুগে “শল্যতন্ত্র” যথেষ্ট উন্নতি লাভ করিয়াছিল, কিন্তু শল্য-বৈদ্ব্যের DDu DBBBDS LBB DBY D KS SDDD DBKBK BDBD DBB S BBDDDDYYiBD BDDS SDDB DBBDSYDDD DBDBDuBD BBBB BBS SDDBDDB BDS DDBD DS DBD DBDD BB DDBBLELD হইয়া তাহারা সম্মানিত হইয়াছিলেন।” বৈদিক যুগে “দৈবব্যাপাশ্রিয়” চিকিৎসা প্রচলিত ছিল । মন্দ্র, মণি, মঙ্গল, বলি, উপহার, হোম, উপবাস, প্রায়শ্চিত্ত প্রভৃতি-এ চিকিৎসার অঙ্গ। কোন ঔষধই রোগীকে সেবন করান হইত না । ঔষধের কেবল বাহিক প্রয়োগ হইত । মন্ত্রবলেই অধিকাংশ রোগের চিকিৎসা হইত। বৈদিক ঋষিদিগের বিশ্বাস ছিল, ভূত, প্রেত, দৈত্য, গন্ধর্ব্ব প্রভৃতির কোপেই লোকের রোগ হয়। ঋগ্বেদের নিঋতি-পাপদেবতা । এই পাপদেবতার অনুচরগণ, অম্বক, বসা ও রক্তমাংসাদির লোভে-জীবদেহে প্রবেশ করিয়া নানাবিধ রোগ উৎপাদন করে। বোধ হয়, এই জন্যই রোগনিবারণের জন্য বৈদিক যুগের মন্ত্রাবলী সুচিত হইয়া থাকিবে। বৈদিক যুগের চিকিৎসা মন্ত্রপ্রধান হইবার আরও একটি কারণ-তৎকালীন চিকিৎসকগণ সকলেই ঋষি । “ঋষি” শব্দের অর্থ মন্ত্রদেষ্টা । মন্ত্রতন্ত্রের মধ্য দিয়াই চিকিৎসা-বিজ্ঞান জগতে প্রথম আত্মপ্রকাশ করিয়াছিল। মন্ত্রই য়সায়ন শাস্ত্রের জন্মদাতা, এ কথা তান্ত্রিক যুগে বিশেষ করিয়া বুঝাইব । বৈদিক আর্য্য জ্যোতিষ জানিতেন, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান বুঝিতেন, তাহার পাঞ্চভৌতিক তত্ত্বও অবগত ছিলেন। কোন জ্ঞানই তেঁাহাদের নিকট অজ্ঞাত ছিল না। সমগ্র মানব সমাজের স্থায়ী কল্যাণকল্পে-পঞ্চসহস্ৰ বৎসর পূর্বে LL DD DDL BBDDSDL DB DBB DBDBDD DBBBtBB S শ্রীব্রজবল্পত রায় । = طے S TBDBDDBDDBD KDSDBBDDDBD DBBBDBD DDS B BDDD DBBD S BBDDDBDBD BDBD মনে করে। মেডিকেল কলেজের ছাত্র ৬ মধুসুদন গুপ্ত শবচ্ছেদ করিলে, তৎকালে সমাজে মহা আন্দোলন উপস্থিত হয়। ১ । সুশ্রাত, সুত্র ১ অ, তৈক্তিরীয় সংi