পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৮১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মরিতেছে। • কৃষক ও মজুরদিগের মধ্যে যাহারা এই অনুসন্ধান-ব্যাপারে সাক্ষ্য দিয়াছিল, DBBDBBDDDLB BYYY DBDB BEEEE DBDBBD DKBDBDD DDB KD DDB ইন্দুর দেখিয়াছিল। তাহার পর ইন্সউইচ অঞ্চলের জীবিত ইন্দুর ধরিয়া তাহার রক্তাদি পরীক্ষা করা হয় । । তাহাতে জানা গিয়াছে যে, তথায় শতকরা পাঁচটা ইন্দুর প্লেগে আক্রান্ত। মৃত মুষিক পরীক্ষাদ্বারা সপ্রমাণ হইয়াছে যে, তাহারা প্লেগেই মরিয়াছে। বোম্বাই অঞ্চলে যখন প্লেগ প্রকট । মূর্ত্তি ধরিয়াছিল, সে সময় তথায় জীবিত মুষিকদিগের মধ্যে শতকরা ৬টির অধিক প্লেগাক্রান্ত 亨璃可t建日 টাইমসের পত্রলেখক এ সম্বন্ধে একটি অতি আবশ্যক তথ্য প্রকাশিত করিয়াছেন। ; Esra KRCS Erfa f7 c","foořScay's fiŝef" (pulex chesopis) নামক ইন্দুরের উৎকুণের দংশনে মানব-দেহে প্লেগ রোগ বিসৰ্পিত *****' হয়। ভারতেই এই জাতীয় উৎকুণ যথেষ্ট দৃষ্ট হয়। কিন্তু বিলাতে । DD DDD DBBDDBDD BBB D BDS DBDBD DBDBD BD DDD LLLLLLLlLLLLLttt fasciatus । এই বিলাতী উৎকুণ নিজদেহে প্লেগ বীজাণুদিগকে যথেষ্ট পরিমাণে আশ্রয় দেয় : বটে, কিন্তু এতদিন লোকের বিশ্বাস ছিল, উহা মানুষকে একেবারেই দংশন করে না। টাইম্বসের লেখক লিখিয়াছেন যে, ১৯০২ খষ্টাব্দে অষ্ট্রেলিয়ায় পরীক্ষার দ্বারা সপ্রমাণ । হইয়াছে যে, বিলাতী উৎকুণ না খাইতে পাইলেই অনন্যেপায় হইয়া মানুষকে দংশন করে। সম্ভবতঃ "নিরীহ বলিয়া বিবেচিত এই বিলাতী উৎকুণের দংশন-ফলেই ফ্রেষ্টনে প্লেগের আবির্ভাব হইয়াছে। এই ব্যাপারে দুইটি নুতন তথ্য প্রকাশ পাইয়াছে। প্রথমতঃ, cațFțg sŘIs ceratophyllus fasciatus RNKF উৎকুণের vitte a tatitircz cart রোগ বিসৰ্পিত করিতে পারে। দ্বিতীয়তঃ, বিলাতে প্লেগাক্রান্ত মুষিকাযুষিত অঞ্চ 酸 পরিধি দ্রুত বৃদ্ধি পাইতেছে। এই প্রসঙ্গে আর একটি তথ্যও জানিয়া রাখা আবশ্যক । , LLS0B DDBBDD YB DLDBB DBYBDDS C KBDBDS SDD BBD DB gDB মানবের দেহ হইতে অন্য মানবের দেহে বিসৰ্পিত হইয়া থাকে। কিন্তু ইহার গ্রস্থিত, স্ফীতি রূণ মুবিকের উৎকুশের দংশন ব্যতীত বিসৰ্পিত হয় না। সুতরাঃ ইহার বাতাৈত্মিক মূর্ত্তি যদি কোনও ঘনবসতি অঞ্চলে প্রকাশ পায়, তাহা হইলে তাহা ভীষণ মূর্ত্তি ধরিয়া লোক-সংহার করিতে থাকিবে। লণ্ডনে যদি ইহা একবার দেখা দেয়, তাহা হইলে আর” । রক্ষা থাকিবে না। ইহাতে যে কেবল বহুলোকের প্রাণহানি হইবে, তাহা নহে,-ইহাতে । বিলাতের বাণিজ্যেরও প্রভূত ক্ষতি হইবে। তাহার পর আর একটি কথা,-শীতে বা বর্ষায় এই রোগ দ্রুত বিসৰ্পিত হয় না, । কারণ ঐ সময় ইন্দুরের উৎকুণ দ্রুত বৃদ্ধি পায় না। গ্রীষ্মের সময় ও শরৎ কালে এই রোগ অত্যন্ত প্রবল আকার ধারণ কৱিৰে, অনেকের ইহাই বিশ্বাস। সেই জন্য ইহার বিস্তার-রোধ-কল্পে বিলাতে বিস্তুর টাকা । ব্র্যয় কৱিৰায় প্রস্তাব হইতেছে। . . . নিদান সম্বন্ধে অন্যান্য কথা । a